১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘিরে বিপুল সম্ভাবনা
প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০২০

আগামী ১০ বছরের মধ্যেই পুরোপুরি তৈরি হবে দেশের ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল। করোনার মধ্যেও বর্তমানে ২৮ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির কাজ জোরেশোরে চলছে। এর মধ্যে আটটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কিছু ইউনিট উৎপাদন শুরু করে দেশের রফতানি আয়ে সুবাতাসও দিচ্ছে। সরকারের আশা এসব অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘিরে বাড়তি ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রফতানি আয় সম্ভব। এসব অঞ্চল ঘিরে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে কোটি মানুষের। বিশেষ এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি বিনিয়োগ নিয়ে এসেছে ভারত, জাপান, চীন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, হংকং, সৌদি আরবসহ কয়েকটি দেশ। এ পর্যন্ত তিনটি সরকারী ও ১০টি বেসরকারী অর্থনৈতিক অঞ্চলে মোট এক হাজার ৭৮৫ কোটি মার্কিন ডলারের বিদেশী বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় দেড় লাখ কোটি টাকারও বেশি।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) তথ্য মতে, ফেনীর সোনাগাজী, চট্টগ্রামের মীরসরাই ও সীতাকুন্ড ঘিরে ৩১ হাজার একর জমিতে গড়ে তোলা হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগর’। এটি হবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সর্ববৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চল। এখানকার শিল্প কারখানায় বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বলে জানিয়েছে বেজা। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি বিদেশী বিনিয়োগ ও দেশের ১৫ লাখ মানুষের কাজের ঠিকানা হবে এ শিল্পনগরী। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরে ২৬টি শিল্প প্রতিষ্ঠান উৎপাদন শুরুর প্রক্রিয়ায় রয়েছে। এছাড়াও ৩৭টি শিল্প প্রতিষ্ঠান নির্মাণাধীন। মীরসরাইয়ে ভারতের জন্য জমি রাখা হয়েছে এক হাজার একরের মতো। বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরে এখন পর্যন্ত বিনিয়োগ প্রস্তাব ১ হাজার ২৩৯ কোটি ডলারের। এতে জমি নিয়েছে ৬৯ প্রতিষ্ঠান। মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চলে জমি নিয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠান। তাদের বিনিয়োগ প্রস্তাবের পরিমাণ ২৪৮ কোটি ডলার। অন্যদিকে শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলের পুরো জমি নিয়ে নিয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠান। তাদের মোট বিনিয়োগ প্রস্তাব ১৩১ কোটি ডলার। শুধু ভারত নয়, জাপান ও চীনের জন্য আলাদা অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। জাপানী অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজারে। দুই ধাপে সেখানে মোট জমি দাঁড়াবে এক হাজার একরের মতো। আর চীন চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ৭৮৩ একর জমিতে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করছে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেন, ‘সরকার ২০৩০ সাল নাগাদ ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এ পর্যন্ত ৯৩ অর্থনৈতিক অঞ্চল অনুমোদন পেয়েছে। করোনার মধ্যেও বর্তমানে ২৮ অঞ্চলের কাজ চলছে জোরেশোরে। এর মধ্যে ১৩টি সরকারী খাতের, বেসরকারী খাতের ১৫টি।’ পবন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক শ’ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের পর শুধু ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানই সৃষ্টি হবে না, বছরে অতিরিক্ত ৪০ বিলিয়ন ডলারের পণ্যও রফতানি হবে। যা আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশকে উন্নত দেশ হতে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
বেসরকারী সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ‘করোনা পরবর্তী সময়ে বিনিয়োগ স্থানান্তরের একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সেটা হয়ত সময়ের ব্যাপার। তবে ওই সুযোগ ধরতে বাংলাদেশের প্রস্তুতি নিয়ে রাখা দরকার। এ জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর কাজ দ্রুত এগিয়ে নেয়া দরকার।’ গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ‘প্রতিবেশী অনেক দেশেই অর্থনৈতিক অঞ্চল রয়েছে। সে ক্ষেত্রে বিনিয়োগ টানতে বাংলাদেশ বিশেষ কী দিতে পারবে, সেটাও বিবেচনার।’
অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে যেসব প্রতিষ্ঠান জমি পেয়েছে ॥ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে বিনিয়োগের জন্য জমি নিয়েছে বিদেশী কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে জাপানের হোন্ডা মোটর কর্পোরেশন, দক্ষিণ কোরিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম কোম্পানি এস কে গ্যাস, বিশ্বের তৃতীয় বড় ইস্পাত উৎপাদক প্রতিষ্ঠান জাপানের নিপ্পন স্টিল, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে খেলনা রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান মেইগো লিমিটেড, ভারতের আদানি ও সিঙ্গাপুরের উইলমারের যৌথ উদ্যোগের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেড, রং উৎপাদনকারী বার্জার ও এশিয়ান পেইন্টস, যুক্তরাজ্যের ইউরেশিয়া ফুডস এবং চীনের বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। দেশী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানীয় শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ, এসিআই, পিএইচপি, বিএসআরএম, অনন্ত গ্রুপ, ডিবিএল গ্রুপ, এ্যানার্জি প্যাক, সামিট এ্যালায়েন্স পোর্ট, টিকে গ্রুপসহ অনেক প্রতিষ্ঠান অর্থনৈতিক অঞ্চলে জমি নিয়েছে।
ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগের সবচেয়ে উত্তম পরিবেশ। এমন পরিবেশ পেয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ব্যবসায়ীরা প্রতিদিন ঢাকায় আসছেন। বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশ ব্যবসা স্থানান্তর করতে চান বিদেশীরা। এর সঙ্গে দেশী বিনিয়োগকারীদেরও সক্ষমতা বাড়ছে।’
দেশে আরও ১০ অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে ॥ দেশে সরকার নতুন আরও ১০ অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণ করতে যাচ্ছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) গবর্নিং বোর্ডের সভায় নতুন ১০ অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান অনুমোদন দেয়া হয়। অঞ্চলগুলো হচ্ছে- ঢাকার নবাবগঞ্জে নবাবগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে টাঙ্গাইল অর্থনৈতিক অঞ্চল, নওগাঁয় সাপাহার অর্থনৈতিক অঞ্চল, দিনাজপুর সদরে দিনাজপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল, নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে নোয়াখালী অর্থনৈতিক অঞ্চল, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে সন্দ্বীপ অর্থনৈতিক অঞ্চল, সুনামগঞ্জের ছাতকে সুনামগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল, পাবনার বেড়ায় পাবনা অর্থনৈতিক অঞ্চল, বরিশালের হিজলায় চরমেঘা অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং মানিকগঞ্জের শিবালয়ে মানিকগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল।
বেজার এক দরজায় ৩০ সেবা ॥ বিনিয়োগকারীদের জন্য মোট ৩০ সেবা এক দরজা বা ওয়ান-স্টপ সার্ভিস সেন্টারে (ওএসএস) নিয়ে এসেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। বেজা মোট ২৭ শ্রেণীতে ১২৫ সেবা অনলাইনে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ট্রেড লাইসেন্স আবেদন ও নবায়ন, জেনারেটর আমদানিতে ছাড়পত্র, এনভায়রনমেন্টাল ইমপ্যাক্ট এ্যাসেসমেন্টের (ইআইএ) আবেদন নেয়া এবং রেড, গ্রীন, অরেঞ্জসহ বিভিন্ন শ্রেণীর কারখানার জন্য পরিবেশ ছাড়পত্র ও নবায়ন। এছাড়া বিনিয়োগ ছাড়পত্র, বিনিয়োগ নিবন্ধন, জমির আবেদন, আমদানি ও রফতানির অনুমতি, ভিসা সুপারিশপত্র, ভিসা সহায়তা, কাজের অনুমতি, জমির আবেদন, আমদানি ও রফতানির অনুমতি, ভিসা সুপারিশপত্র, ভিসা সহায়তা, কাজের অনুমতি, ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা, বাণিজ্যিক উৎপাদন ছাড়পত্র, স্থানীয় বিক্রয় ও ক্রয় অনুমোদন, নমুনা আমদানি অনুমতি, নমুনা রফতানি অনুমতি, দখল সনদ, নামের ছাড়পত্র, কোম্পানি নিবন্ধন ইত্যাদি সেবা দিচ্ছে।
অর্থনৈতিক অঞ্চলে হঠাৎ সার্ভিস চার্জ ॥ গত ৩ সেপ্টেম্বর বেজা থেকে জারি করা সার্কুলার অনুযায়ী, সরকারী অর্থনৈতিক অঞ্চলে শিল্প-কারখানায় পানির সংযোগ নেয়ার পর পানির বিল দেয়ার পাশাপাশি একজন বিনিয়োগকারীকে বাড়তি ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। একইভাবে গ্যাস সংযোগ নেয়ার পর গ্যাস বিল দেয়ার পাশাপাশি বাড়তি ৫ শতাংশ সেবা খরচ গুনতে হবে। বিদ্যুতের ক্ষেত্রেও বাড়তি ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। বেজা বলছে, শিল্প-কারখানা থেকে তৈরি হওয়া ময়লা পানি পরিশোধন করতে চাইলে সেখানেও ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। আবার তরল বর্জ্য শোধন করতে চাইলে সেখানেও আলাদা করে ৫ শতাংশ সেবা খরচ দিতে হবে ব্যবসায়ীদের। অন্যদিকে ব্যবসায়ীদের ইজারা নেয়া জমির মূল্যের ওপর ভ্যাট না থাকলেও এখন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলছে, ইজারা নেয়া জমির মূল্যের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে। ব্যবসায়ীদের জন্য থাকছে না টানা ১০ বছরের কর অবকাশ সুবিধাও। বেজা বলছে, যেকোন অর্থনৈতিক অঞ্চলে ইজারা নেয়া প্রতি বর্গমিটার জমি বা অবকাঠামোর ওপর বার্ষিক ০.০৫ ডলার হারে রক্ষণাবেক্ষণ চার্জও দিতে হবে।
বাংলাদেশ ইকোনমিক জোনস ইনভেস্টরস এ্যাসোসিয়েশনের (বেজিয়া) সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আশরাফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘বেজা আমাদের যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের জন্য টেনে এনেছে, সেসব প্রতিশ্রুতি তারা এখন আর রাখছে না। এনবিআরের মাধ্যমে নতুন নতুন এসআরও (আদেশ) জারি করে সার্ভিস চার্জ আরোপ করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীরা যখন বেজার কাছ থেকে জমি ইজারা নিয়েছিলেন, তখন গ্যাস, বিদ্যুত, পানিসহ বিভিন্ন পরিষেবার ওপর অতিরিক্ত মাসুলের কথা চুক্তিতে ছিল না। সরকারের এমন সিদ্ধান্তে বিনিয়োগকারীরা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন। এ বিষয়ে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেন, ‘বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যয় যত কম হবে তত ভাল। জমি ক্রয়ে ভ্যাট আরোপের বিষয়টি এবারই প্রথম হয়নি। আগের বাজেটে সেটা হয়েছিল। ব্যবসায়ীরা চান এটা প্রত্যাহার হোক। আমরাও মনে করি এটা না থাকাই ভাল। এতে করে কস্ট অব ডুয়িং বিজনেস অনেক বেড়ে যায়। ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার করতে আমরা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, এনবিআরসহ বিভিন্ন জায়গায় অনুরোধ করেছি। আশা করছি, এই ভ্যাট প্রত্যাহার করা হবে।’
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- আজ ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস
- ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে রাজাকারের তালিকা প্রকাশ: মোজাম্মেল হক
- ভ্যাকসিন নিয়েও মিথ্যাচার করছে বিএনপি
- মেকআপ ছাড়াই সুন্দর ত্বক পেতে করণীয়
- অর্থবিত্ত কখনো রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না: তথ্যমন্ত্রী
- আরও ৫০ লাখ টিকা আসবে দু-একদিনের মধ্যে
- চাকরিচ্যুত প্রবাসীদের পুনর্বাসনের পরিকল্পনা করছে সরকার
- বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাফল্যের এক যুগ
- ইসলাম প্রচার ও প্রসারে বঙ্গবন্ধুর অবদান
- আর ভুল করতে চান না শবনম ফারিয়া
- দিনাজপুরে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- চোখের গুনাহ থেকে বাঁচার উপায়
- গাইবান্ধায় সড়ক দূর্ঘটনায় দুই শিশুর মৃত্যু
- যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় দলে বাংলাদেশের ক্রিকেটার
- বিশ্বে জাহাজ শিল্পে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ: নৌ প্রতিমন্ত্রী
- বাইডেনের শপথে অংশ নেয়া ২০০ নিরাপত্তারক্ষীর করোনা পজিটিভ!
- ‘প্রাথমিকে ঝরে পড়া শিশুর হার প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমেছে’
- পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্বের প্রতি বাংলাদেশের অটল প্রতিশ্রুতি
- জলঢাকায় ব্যাটারী হাউজ `ইকফা এন্টারপ্রাইজ`- এর উদ্বোধন
- রামসাগরে মিনি চিড়িয়াখানায় যুক্ত হলো নতুন ৮ হরিণ
- ‘আজ থাকি পাঁকা ঘরত থাকিম মুই’
- মিঠাপুকুরে এক প্রতারককে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় জনতা
- ঠাকুরগাঁওয়ে বাস্কেটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
- কুড়িগ্রামে বঙ্গবন্ধু ফুটবল লীগ উদ্বোধন
- ঠাকুরগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বাড়ি পেলেন ৭৯২ পরিবার
- মুজিববর্ষ উপলক্ষে বাড়ি পেল রংপুর বিভাগের ৯১৯৫ গৃহহীন পরিবার
- লালমনিরহাটে ৯৭৮ ভূমিহীন পরিবারকে সেমি পাকাবাড়ি হস্তান্তর
- মুজিববর্ষ উপলক্ষে ফুলবাড়ীর ৪০০ ভূমিহীন পরিবার দলিলসহ ঘর পেল
- টিকা নিয়ে গুজব ঠেকাতে প্রশাসনকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে সরকার
- সাড়ে ৭শ’ কম্বল পেল কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলের মানুষ
- বিএনপিকে ইন্ধন জোগাচ্ছে জামায়াত-শিবির
- উন্নয়ন দেখতে বাংলাদেশে আসতে চান বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ
- বাংলাদেশ ও বাঙালির অনুপ্রেরণার উৎস বঙ্গবন্ধু- রাষ্ট্রপতি
- ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আরো পরিচ্ছন্ন-স্মার্ট হবে’
- করোনা: ৬০ হাজারের বেশি মৎস্য চাষি পাচ্ছেন আর্থিক সহায়তা
- কর্মচাঞ্চল্যতা ফিরেছে হিলি স্থলবন্দরে
- ঘরে থাকাই পছন্দ বিএনপি নেতাদের, আন্দোলন নয়
- উপকারভোগীর মোবাইলে ভাতার টাকা পাঠানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- গঙ্গাচড়ায় দুস্থদের মাঝে উইন্টার অ্যান্ড কভিড-১৯ প্যাকেজ বিতরণ
- শুরুতেই ক্যারিবীয় দুর্গে মুস্তাফিজের আঘাত
- প্রধানমন্ত্রীর উপহার ‘স্বপ্নের নীড়’ পাচ্ছে ১০৮৬ পরিবার
- আগামী মাসে আসছে প্রণোদনার দ্বিতীয় প্যাকেজ
- `বঙ্গবন্ধু` চলচ্চিত্রটি হবে ঐতিহাসিক দলিল- তথ্যমন্ত্রী
- হজ ও ওমরা ব্যবস্থাপনায় নতুন আইন করছে সরকার
- ভারতের পেঁয়াজে আগ্রহ নেই ক্রেতাদের
- দিনাজপুরে সরিষার হলুদ হাসিতে কৃষকের স্বপ্ন
- দিনাজপুরে বাড়ি পাচ্ছে ৪৭৬৪ ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার
- ৪২৫ টাকায় পাওয়া যাবে করোনা ভ্যাকসিন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- ঠাকুরগাঁওয়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও সাঁওতালদের পুষনা উৎসব
- জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা ৮.৫১ শতাংশ, বৈদেশিক কর্মসংস্থান হবে ৩৫ লাখ