করোনা নিয়ন্ত্রণে মডেল হতে পারে উহান
প্রকাশিত: ২৭ মার্চ ২০২০
প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অভিজ্ঞতার আলোকে এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, করোনাভাইরাস নামক আরএএন ভাইরাস যা কোল্ড ভাইরাস নামে পরিচিত তা অত্যন্ত ছোঁয়াচে; এটি যেমন হাঁচি-কাশির মাধ্যমে মাইক্রোড্রপলেট আকারে ছড়ায়, তেমনি রোগীর ব্যবহার্য, পরিবেশে বিদ্যমান কাপড়, পস্নাস্টিক, ধাতব ও অন্যান্য ফোমাইটের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে।
সারা বিশ্বে যখন করোনাভাইরাসের কারণে ২১ হাজার ব্যক্তির মৃতু্য হয়েছে এবং ১৯৫ দেশে যখন ৪ লাখ ৭০ হাজার ব্যক্তি এতে আক্রান্ত হয়েছে, তখন এই প্যানডেমিক পরিস্থিতির পরিণতি অতি স্পষ্ট। এমন মুহূর্তে বাংলাদেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪৪ জন এবং মৃতু্য ৫ জন হলেও এর বিস্তার জানতে আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে। অবস্থা দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে সরকারে যারা উচ্চপর্যায়ে আছেন তারা যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে কাজটি করতে পারছেন না এবং এর ভয়াবহ প্রকৃতির বিষয়টি অনুধাবন করতে সক্ষম হচ্ছেন না। বিদেশফেরত এবং তাদের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের ট্র্যাকিং, টেস্ট, আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টিনের দায়িত্ব যাদের দেওয়া হয়েছিল তারা যথাযথ যোগ্যতার সঙ্গে তা করতে পারেনি। এতে যদি দেশে করোনার সংক্রমণ এবং করোনার মৃতু্যর হার বৃদ্ধি পায় বা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বিদেশফেরতদের দেশে আনার কারণে দেশের সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার দায়-দায়িত্ব মুখ্য করোনা নিয়ন্ত্রক সংস্থার। যারা যথাযথ টেস্ট, স্ক্রিনিং বা কোয়ারেন্টিন ছাড়া বিদেশফেরতদের নির্বিচারে জাতীয় বিমানে এনে ওই বিমানের সব আরোহী ও ক্রুসহ দেশের বিমানবন্দরের কর্মী ও গণমানুষকে ঝুঁকিতে ফেলল তাদের বিশাল দায়টি বুঝতে হবে।
প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অভিজ্ঞতার আলোকে এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, করোনাভাইরাস নামক আরএএন ভাইরাস যা কোল্ড ভাইরাস নামে পরিচিত তা অত্যন্ত ছোঁয়াচে; এটি যেমন হাঁচি-কাশির মাধ্যমে মাইক্রোড্রপলেট আকারে ছড়ায়, তেমনি রোগীর ব্যবহার্য, পরিবেশে বিদ্যমান কাপড়, পস্নাস্টিক, ধাতব ও অন্যান্য ফোমাইটের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে। মাইক্রোড্রপলেট আকারে বাতাসে ভাসমান ভাইরাস প্রায় ৩-৪ ঘণ্টা জীবিত থাকলেও ধাতব ও পস্নাস্টিকসহ অন্যান্য ফোমাইটে আঠার মতো লেগে তা ৩ দিন পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। এ কারণে এটি প্রতিরোধে বহুমুখী ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। আক্রান্ত ব্যক্তির লক্ষণ যাচাই করে দ্রম্নত পরীক্ষায় এনে কোয়ারেন্টিনে আনা যেমন অবশ্য করণীয় তেমনি আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা প্রতিটি ব্যক্তি, বস্তুসহ তার পরিপার্শ্বের একটি মূল্যায়ন প্রয়োজন। সংস্পর্শে আসা মানুষগুলোর পরীক্ষাসহ তাদের আইসোলেশন এবং তাদের পারিপার্শ্বিক ডিজইনফেকশন প্রক্রিয়া অতি অপরিহার্য।
এ ক্ষেত্রে স্মরণ রাখা প্রয়োজন, ৬০% অ্যালকোহলের মতো সাবান ও ক্লোরিন দ্রবণ এই ভাইরাস মেরে ফেলতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে প্রতিটি ফোমাইটকে বা রোগীর সংস্পর্শে আসা বস্তুকে ৪ মিনিট ওই দ্রবণের সঙ্গে সংযুক্ত রাখতে হবে। ব্যবহৃত কাপড়গুলো সাবান দিয়ে সিদ্ধ করে ভাইরাসগুলো মেরে ফেলা যেতে পারে। দরজার হাতল, পানির কলের নব, টয়লেট ও গণপরিবহণের আসন ও হাতলগুলো ডিজইনফেক্ট করা অতি জরুরি। এর জন্য মাস্ক, ফিউমিগেশন; কোন কোন ক্ষেত্রে ইউভি রেডিয়েশন বা কোমল এক্স-রে কার্যকর হতে পারে। তামার পাতের শিল্ড লাগানো হিটার ভাইরাস কমাতে সাহায্য করে- এটা আমি ২০০২-এ সার্স নিয়ে কাজ করার সময় দেখেছি। তাপমাত্রা ৬০-৭০ ডিগ্রি সে. হলে ভাইরাসের মৃতু্য হবে। ৪৪ ডিগ্রি সে. -এ এটা নির্জীব হবে এবং সংখ্যায় কমবে।
সব মিলিয়ে ব্যাপক সংক্রমণ রোধে সব ধরনের গণজমায়েত নিষিদ্ধ করা উচিত এখনই। সমাবেশ, গণপাঠদান থেকে শুরু করে নামাজের জামায়াত সব কিছুই নিষেধের আওতায় আনতে হবে এখনই। সারা বিশ্বে যে সোস্যাল ডিসট্যান্স ও আইসোলেশনের কথা বলা হয়েছে তা এখনই, আজ থেকেই দেশে কার্যকর করা উচিত।
এই ভাইরাসের জিনোমিক সিকোয়েন্সিংয়ের আলোকে কিছু ওষুধের কথাও ভাবা প্রয়োজন। জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন যে কেউই এই ওষুধের ভ্যাকসিন তৈরি করুন না কেন ৬ মাসের আগে এমন ভ্যাকসিন হাতে আসার সম্ভাবনা একেবারে নেই।
এ প্রেক্ষিতে সার্স ও ফ্লু চিকিৎসায় যে ওষুধগুলো ব্যবহার করা হয়েছে তার কিছু কিছু ওষুধ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিদের ওপর ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় পরামর্শ মতো ফ্যাভিপিরাভির দিয়ে রোগাক্রান্তদের চিকিৎসা শুরু করে প্রতিরোধ বাড়ানোর জন্য বিটাকাপ্পা ইনহিবিটরগুলো বিশেষ করে সেলিনিয়াম ও জিঙ্কের ব্যাপক ব্যবহার প্রয়োজন। জিঙ্ক ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় মৃতু্য হার কমিয়ে আনে। এ ক্ষেত্রে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন যা এইডস প্রতিরোধ সিডিসিকে এক সময় ব্যবহার করতে বলেছিলাম যা কিনা রিউমটয়েড আর্থ্রাইটিস রোগে ইমু্যউন মডুলেটের হিসেবে ব্যবহার করা হয় তা করোনাভাইরাস সংক্রমণে প্রয়োগ করতে বলছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বয়স বিবেচনা করে নির্বাচিত ক্ষেত্রে চোখের রেটিনার সমস্যাটি বিবেচনায় এনে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে ঢালাওভাবে ব্যবহার করা কখনও নয়। যে বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তি বাতরোগে ভুগছে ও ইমু্যউনোডিফেসিয়েন্সিতে ভুগছে তাদের জন্য ইন্টারফেরন এবং হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন কিছু কাজে আসতে পারে। এ সংক্রান্ত সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিবেচনায় আনা প্রয়োজন।
সার্বিকভাবে আইসোলেশন ও টেস্টের কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েঞ্জার ওষুধগুলো এবং কিছু ভাইরিসাইডাল কাজে আসতে পারে। আমাদের হাতে এমন কিছু ওষুধ রয়েছে। ব্যাপকভাবে ফ্লু ভ্যাকসিন দেওয়া প্রয়োজন। এটা ফ্লুজনিত মৃতু্য কমিয়ে আনবে। চিকিৎসক, নার্স ও জনগণের ব্যবহারের জন্য মাস্ক ও টোটাল প্রটেকশন পিপিই নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এর অভাবে চিকিৎসক নার্স করোনা দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে ডাক্তারের ঝুঁকির হার ১:৩। এটা অনেক বড় ঝুঁকি। এ ঋণ কীভাবে পরিশোধিত হয়! ডাক্তারদের প্রতি মানবিক হওয়া অতি প্রয়োজন।
এসব ক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন প্রচলিত মাস্ক যার ভিতরের ফুটোগুলো ২ মাইক্রোনের বেশি বা যেগুলো এন-৯৫ নয় তার ব্যবহার কোনো সুফল বয়ে আনবে না। এটি পরিধানের পদ্ধতি রয়েছে। মাস্কের সঙ্গে সঙ্গে গস্নাভস ও চোখে চশমা পরা প্রয়োজন। ডাক্তারদের প্রটেকটিভ গাউন, টুপি, জুতা, চশমা অত্যাবশ্যক। প্রতিটি হাসপাতাসহ রোগীর আস্তানা ব্যাপকভাবে ফিউমিগেশন করা প্রয়োজন এবং কিছুক্ষণ পর পর জীবানুনাশক দিয়ে মুছে ফেলা প্রয়োজন।
হাসপাতাল, ডাক্তারদের চেম্বার ও করোনার ছোঁয়া পাওয়া স্থানগুলোতে তামার শিল্ডযুক্ত হিটার ও ইউভি লাইটের সহায়তায় ভাইরাসের জন্য অসহনীয় পরিবেশ তৈরি করা প্রয়োজন। কেমিক্যালস ও ফিউমিগেশন তো আপন স্থানে রয়েছে। বাড়িঘর, পরিধেয় বস্ত্র এবং বিছানাগুলো কড়া রোদে দেওয়া প্রয়োজন। যা কিছু ধৌত করা সম্ভব তা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। ক্লোরিন দ্রবণ না পেলে ১ চামচ বিস্নচিং পাউডার, ১ লিটার সাবান ও ফিটকিরি দ্রবণে মিশিয়ে তা ডিজইনফেকশন কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এটি ত্বকের জন্য নয়। এসব কাজে গস্নাভস পরতে হবে।
করোনা শনাক্তে কিট তৈরি করছে গণস্বাস্থ্য এটি একটি সুখবর। ব্যাপক টেস্টের জন্য কিট হাজির করা এখনই সরকারের আশু দায়িত্ব।
এ যাবত আসা বিদেশফেরত এবং তাদের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা প্রয়োজন। সর্বোপরি আতঙ্ক, অজ্ঞতা, নির্বোধ বাচালতা পরিহার করে এই মহাদুর্যোগের নানামুখী আঘাত, জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি এবং আর্থিক দুর্যোগ বিবেচনায় এনে মোকাবেলায় সব শক্তি ও মেধা প্রয়োগ করতে হবে। আসুন চীনের উহান প্রতিরোধ মডেলটি আমরা অনুসরণ করি।
লেখক: ডা. এম এ হাসান: ইমার্জিং ডিজিজ ও অ্যাজমা বিশেষজ্ঞ। ২০০২-এ সার্স ও এইডস রোধে হংকং সরকার এবং এনআইএআইডি-র সহায়ক গবেষক ছিলেন।
সূত্র: যায়যায়দিন।
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- ৭ বছর ধরে নিজ বাড়িতে শিকলে বন্দী নুর
- সারাদিন না খেয়ে থাকায় মুখে দুর্গন্ধ হচ্ছে, সমাধানে করণীয়
- জলবায়ু সহনশীল দেশ গড়তে নারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- বাংলা নববর্ষ উদযাপনে মানতে হবে ১৩ নির্দেশনা
- দায়িত্বহীনতার কারণে ঈশ্বরদীতে ট্রেন দুর্ঘটনা: রেলমন্ত্রী
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’
- শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের মূল কারিগর
- বিক্ষোভরত ইসরায়েলি জিম্মিদের স্বজনদের আটক করেছে পুলিশ
- বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়া
- জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে: পরিবেশমন্ত্রী
- ঈদ: সাড়ে ৮ ঘণ্টায় ট্রেনের ৩৫ হাজার টিকিট বিক্রি
- ‘বিএনপি ইসরায়েলের বিপক্ষে একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি’
- আগের সব ভিসিকেই পালাতে হয়েছে: বিএসএমএমইউর বিদায়ী ভিসি
- ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ কমাতে ছুটি বাড়ানোর দাবি
- স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- কোটি হিটের পরও অবিক্রিত ট্রেনের ছয় হাজার টিকিট
- চীনের সঙ্গে রাজনৈতিক-অফিসিয়াল যোগাযোগ বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্টের কাছে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
- ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ
- বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি, ৫ যুগ্ম-সচিবের বদলি
- ফুরিয়ে যাচ্ছে জিম্মি জাহাজের খাবার, ভিন্ন ব্যবস্থা করছে দস্যুরা
- ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু
- ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়’
- বিশ্ব নাট্য দিবসে পঞ্চগড়ে সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি
- পাকা বেদানা খুঁজে কিনবেন যে কৌশলে
- ‘সংস্কারের পাশাপাশি আগামী বাজেটে কর্মসংস্থানে নজর দেওয়া হবে’
- দিল্লী হাইকমিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত
- ৫ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
- যেসব অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- ‘ভ্রাম্যমাণ আদালতের মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে’
- রাবি ভর্তি পরীক্ষার ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
- সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে বিএনপি
- রংপুর বিভাগে মাদক বিস্তার রোধ করা যাচ্ছে না
- ওয়ানডে সিরিজ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী হৃদয়
- আলোচনার মাধ্যমে ১১৭ বিজিপিকে ফেরানো হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭২.৫১ শতাংশ
- পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল নির্বিঘ্ন করতে পুলিশকে আইজিপির নির্দেশ
- নতুন দামে সয়াবিন তেল মিলবে যেদিন থেকে
- বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ সরকারের
- এমআরটি-১ প্রকল্প বাস্তবায়নে পাতাল রেল যুগে পৌঁছাবে দেশ
- সাংবাদিকরা আমার খুবই আপনজন: ডা. দীপু মনি
- মিষ্টি না খেয়েও বাড়ছে ব্লাড সুগার? জেনে নিন কারণ
- চকবাজারে কেমিক্যাল গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি চট্টগ্রামের চিনির গুদামের আগুন
- শিক্ষার্থীদের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দিতে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ থেকে অফিস-আদালত-ব্যাংকে নতুন সময়সূচি
- পীরগঞ্জে দুই কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন