ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে আমরা সফল হয়েছি- পলক
প্রকাশিত: ১ ডিসেম্বর ২০২০
প্রযুক্তি হাতের মুঠোয় এনে দিতে যার অদম্য পরিশ্রম, প্রযুক্তির সুফল জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে যিনি নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন, তিনি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি প্রযুক্তিখাতে তারুণ্যনির্ভরতাকে প্রাধান্য দিয়ে যাচ্ছেন। একসময় সংসদের সর্বকনিষ্ঠ এমপি ও মন্ত্রী হিসেবেও তার পরিচিতি ছিল। ২৮ নভেম্বর চট্টগ্রামে স্বল্পসময়ের জন্য সফরে এসেছিলেন তিনি। এ ব্যস্ততম সফরের মাঝে আমাদের প্রতিবেদকের মুখোমুখি হয়েছিলেন।
প্রতিবেদক: মহামারি কোভিড-১৯ এ আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা অনুধাবন করেছি। তবে আপনার কি মনে হয়- এই সেবা দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে এখন পৌঁছেছে?
জুনাইদ আহমেদ পলক: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম ভিশন ছিল একটি প্রযুক্তিনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলা। আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই মূল লক্ষ্য ছিল আমাদের সব পর্যায়ের মানুষের দোরগোড়ায় প্রযুক্তি সেবা পৌঁছে দেয়া।
গত ১১ বছরে আমরা যদি খেয়াল করি দেখবেন, এখন কিন্তু প্রায় ৬০০ রকমের সেবা, আমাদের ৫৬৬৫টি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে মানুষের প্রযুক্তিনির্ভরতা এনে দিতে সক্ষম হয়েছে। ফলে প্রতি মাসে প্রায় ৬০ লাখ মানুষ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারছে। এর মধ্যে গত ১১ বছরে এটাই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যা বাস্তবায়ন করতে আপ্রাণ চেষ্টা করেন, তাতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে আমরা সফল হয়েছি।
আমি নিশ্চিতভাবে মনে করি, দেশের ১৭ কোটি নাগরিক এই প্রযুক্তি সেবা পাচ্ছে। শহর থেকে গ্রাম, ধনী থেকে দরিদ্র সব পর্যায়ের মানুষের কাছে এই সেবা পৌঁছে যাচ্ছে।
প্রতিবেদক: করোনাকালে দেখা গেছে স্মার্টফোন না থাকায় অনলাইন ক্লাস অথবা টেলিমেডিসিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেকেই। এদিক থেকে যে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে সে বিষয় নিয়ে কী বলবেন?
জুনাইদ আহমেদ পলক: হ্যাঁ, একদমই যে পরিপূরক অবস্থানে আমরা চলে গেছি সেটা বলব না। তবে এখনো অবশ্য কিছু কাজ বাকি আছে।
আপনি যে সংকটকালীন বৈষম্যের কথা বলছেন তা আমরা খুব স্বল্প সময়ে ঘুচিয়ে নিতে পারবো ইনশাআল্লাহ। কিন্তু আমি এই যে বললাম গত ১১ বছরে যেসব কাজ করা হয়েছে সেটার সাথে যদি আপনি তুলনা করেন, উন্নয়নই বেশি দেখবেন।
যেমন ইন্টারনেট সুলভমূল্যে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়া, প্রযুক্তিনির্ভরতার ছোঁয়ায় সব পাল্টে যাওয়া, তা কিন্তু বিগত ৩৫ বছরের তুলনায় একশভাগ বেশি উন্নতি ঘটেছে এই সরকারের কারণেই।
প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম সফরে এসেছেন, এখানকার উন্নয়ন অবকাঠামো কেমন হচ্ছে বলে মনে করেন?
জুনাইদ আহমেদ পলক: বন্দরনগরী খ্যাত চট্টগ্রামের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, তা বলে শেষ করার মতো নয়। এই কথা জানতে চাইলে, সেটি আসলেই স্বপ্নের সব প্রকল্প, যা স্বল্পসময়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে বা হবে। যেমন এখানেই বহুল প্রত্যাশিত হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে টানেল হচ্ছে ও ফ্লাইওভার নির্মাণ হয়েছে। বে-টার্মিনাল হয়েছে। এই উন্নয়নের তালিকা দীর্ঘ।
এই মাটিতে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর করলাম। এটা তো শুধু ইট, সিমেন্ট, বালু বা লোহার একটি অবকাঠামো নয়। এটি হবে চট্টগ্রামের আগামী প্রজন্মের স্বপ্নপূরণের ঠিকানা। যদিও চট্টগ্রামে এই প্রকল্পের ব্যয় ৪৮ কোটি টাকা খুব বেশি কিছু নয়।
প্রতিবেদক: জাতীয় সংসদে একসময় আপনি কনিষ্ঠতম এমপি হয়েও সুনাম ছড়িয়েছেন। এখনো সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে। কখনো কি মন্ত্রী হওয়া আপনার লক্ষ্য ছিল?
জুনাইদ আহমেদ পলক: আসলে মন্ত্রী হওয়ার জন্য কোনো উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য নিয়ে আমি রাজনীতিতে আসিনি। আমার শৈশব-কৈশোর কেটেছে সিংড়ার চলনবিলে খুব দুরন্তপনায়।
তখন থেকে একটা বিষয় প্রাধান্য পেত, তা হচ্ছে খেলাধুলা, সংগঠন ও ক্লাব। তবে এসবের প্রতি লক্ষ্য ছিল না।
প্রতিবেদক: মন্ত্রী হওয়ার গল্পটা যদি ছোট করে বলতেন...
জুনাইদ আহমেদ পলক: আমি প্রথম মনোনয়ন পেয়েছিলাম ২৬ বছর বয়সে। তখন মাত্র এলএলবি পাস করে অ্যাডভোকেট হলাম।
ভীষণ গর্বের বিষয় হচ্ছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন জেলে ছিলেন তখন কিন্তু আমি অ্যাডভোকেট পরিচয় দিয়েই আদালতে হাজির হয়েছিলাম; তার সাক্ষাৎও পেয়েছিলাম।
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- ৬৬ হাজার ১৮৯ পরিবার বাড়ি পেয়ে প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা
- গুচ্ছ পদ্ধতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা হবে: ডা. দীপু মনি
- রংপুরে মরা তিস্তার প্রাণ ফেরাতে খনন কাজ শুরু
- আজ ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান দিবস
- ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে রাজাকারের তালিকা প্রকাশ: মোজাম্মেল হক
- ভ্যাকসিন নিয়েও মিথ্যাচার করছে বিএনপি
- মেকআপ ছাড়াই সুন্দর ত্বক পেতে করণীয়
- অর্থবিত্ত কখনো রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না: তথ্যমন্ত্রী
- আরও ৫০ লাখ টিকা আসবে দু-একদিনের মধ্যে
- চাকরিচ্যুত প্রবাসীদের পুনর্বাসনের পরিকল্পনা করছে সরকার
- বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাফল্যের এক যুগ
- ইসলাম প্রচার ও প্রসারে বঙ্গবন্ধুর অবদান
- আর ভুল করতে চান না শবনম ফারিয়া
- দিনাজপুরে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- চোখের গুনাহ থেকে বাঁচার উপায়
- গাইবান্ধায় সড়ক দূর্ঘটনায় দুই শিশুর মৃত্যু
- যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় দলে বাংলাদেশের ক্রিকেটার
- বিশ্বে জাহাজ শিল্পে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ: নৌ প্রতিমন্ত্রী
- বাইডেনের শপথে অংশ নেয়া ২০০ নিরাপত্তারক্ষীর করোনা পজিটিভ!
- ‘প্রাথমিকে ঝরে পড়া শিশুর হার প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমেছে’
- পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্বের প্রতি বাংলাদেশের অটল প্রতিশ্রুতি
- জলঢাকায় ব্যাটারী হাউজ `ইকফা এন্টারপ্রাইজ`- এর উদ্বোধন
- রামসাগরে মিনি চিড়িয়াখানায় যুক্ত হলো নতুন ৮ হরিণ
- ‘আজ থাকি পাঁকা ঘরত থাকিম মুই’
- মিঠাপুকুরে এক প্রতারককে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় জনতা
- ঠাকুরগাঁওয়ে বাস্কেটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
- কুড়িগ্রামে বঙ্গবন্ধু ফুটবল লীগ উদ্বোধন
- ঠাকুরগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বাড়ি পেলেন ৭৯২ পরিবার
- মুজিববর্ষ উপলক্ষে বাড়ি পেল রংপুর বিভাগের ৯১৯৫ গৃহহীন পরিবার
- লালমনিরহাটে ৯৭৮ ভূমিহীন পরিবারকে সেমি পাকাবাড়ি হস্তান্তর
- বিএনপিকে ইন্ধন জোগাচ্ছে জামায়াত-শিবির
- উন্নয়ন দেখতে বাংলাদেশে আসতে চান বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ
- বাংলাদেশ ও বাঙালির অনুপ্রেরণার উৎস বঙ্গবন্ধু- রাষ্ট্রপতি
- ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আরো পরিচ্ছন্ন-স্মার্ট হবে’
- করোনা: ৬০ হাজারের বেশি মৎস্য চাষি পাচ্ছেন আর্থিক সহায়তা
- কর্মচাঞ্চল্যতা ফিরেছে হিলি স্থলবন্দরে
- ঘরে থাকাই পছন্দ বিএনপি নেতাদের, আন্দোলন নয়
- উপকারভোগীর মোবাইলে ভাতার টাকা পাঠানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- গঙ্গাচড়ায় দুস্থদের মাঝে উইন্টার অ্যান্ড কভিড-১৯ প্যাকেজ বিতরণ
- শুরুতেই ক্যারিবীয় দুর্গে মুস্তাফিজের আঘাত
- প্রধানমন্ত্রীর উপহার ‘স্বপ্নের নীড়’ পাচ্ছে ১০৮৬ পরিবার
- আগামী মাসে আসছে প্রণোদনার দ্বিতীয় প্যাকেজ
- `বঙ্গবন্ধু` চলচ্চিত্রটি হবে ঐতিহাসিক দলিল- তথ্যমন্ত্রী
- হজ ও ওমরা ব্যবস্থাপনায় নতুন আইন করছে সরকার
- ভারতের পেঁয়াজে আগ্রহ নেই ক্রেতাদের
- দিনাজপুরে সরিষার হলুদ হাসিতে কৃষকের স্বপ্ন
- দিনাজপুরে বাড়ি পাচ্ছে ৪৭৬৪ ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার
- ৪২৫ টাকায় পাওয়া যাবে করোনা ভ্যাকসিন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- ঠাকুরগাঁওয়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও সাঁওতালদের পুষনা উৎসব
- জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা ৮.৫১ শতাংশ, বৈদেশিক কর্মসংস্থান হবে ৩৫ লাখ

