বঙ্গবন্ধুর হাতেই স্বাস্থ্য খাতের পরিবর্তন
প্রকাশিত: ৩১ আগস্ট ২০২০
ডা. কনক কান্তি বড়ূয়া
ন্যায় প্রতিষ্ঠায় আন্দোলন-সংগ্রামের নেতৃত্বে যিনি অদ্বিতীয়; যিনি অসহায়, শোষিত, বঞ্চিত মানুষের মুক্তির দিশারি ও আশা-ভরসার স্থল; দেশপ্রেম, স্বাধীনতার স্বপ্ন যার মননে সার্বক্ষণিক আচ্ছাদিত; জীবন-যৌবন সর্বস্বই যার দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গিত, দু'চোখে স্বপ্ন যার উন্নত সুখী, সমৃদ্ধ, কল্যাণকর, সকল নাগরিকের জন্য মর্যাদাপূর্ণ ও শান্তিপ্রিয় একটি নতুন দেশ প্রতিষ্ঠা করা এবং এমনই একটি বিশ্ব গড়ে তোলার স্বপ্নদ্রষ্টা এক মহান বিশ্বনেতা বঙ্গবন্ধুর কথা বলছি। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে অল্প দিনের মধ্যেই বঙ্গবন্ধু উন্নয়নের পথে নিয়ে যান।
দেশের সব খাতের মতো স্বাস্থ্য খাতেও বঙ্গবন্ধুর অবদান অবিস্মরণীয়। স্বাস্থ্যকে সংবিধানের মূল অধিকারের অংশ হিসেবে সংযোজন, প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দেওয়া, গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, চিকিৎসকদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা প্রদান, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ গঠনসহ বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন বঙ্গবন্ধু। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে গবেষণার জন্য তৎকালীন আইপিজিএম অ্যান্ড আর-কে গবেষণা করার জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেন এবং এই হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা ৩০০ থেকে ৫০০ বেডে উন্নীত করেন।
দেশের মেডিকেল শিক্ষার ক্ষেত্রে আন্ডার গ্র্যাজুয়েট এডুকেশন, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট এডুকেশন, সঙ্গে সঙ্গে মেডিকেল শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিটি বিষয়ে জাতির পিতার অবদান রয়েছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে মেডিকেল শিক্ষার ডিগ্রিগুলো ব্রিটিশ জেনারেল মেডিকেল কাউন্সিল একে একে স্বীকৃতি বাতিল করে দেয়। এর ফলে আমাদের দেশ থেকে ইংল্যান্ডে গ্র্যাজুয়েট, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষালাভের সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। জাতির পিতা তখন অত্যন্ত দূরদৃষ্টি এবং প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়ে ১৯৭২ সালে একটা প্রেসিডেন্সিয়াল অর্ডারের মাধ্যমে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স অব সার্জনস (বিসিপিএস) প্রতিষ্ঠা করেন। যারা পাকিস্তান থেকে এফসিপিএস ডিগ্রি অর্জন করেছেন, যারা বিদেশ থেকে এমআরসিপি, এফআরসিএস করেছেন, এ ধরনের ৫৪ জন ফেলো নিয়ে বিসিপিএস-এর যাত্রা শুরু।
স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য ডা. আর জে গার্স্টকে আমন্ত্রণ জানান এবং অর্থোপেডিক সার্জারি বিষয়ে ট্রেনিংয়ের জন্য একটি টিমকে পূর্ব জার্মানি প্রেরণ করেন। উন্নত চিকিৎসাসেবা প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়াসহ পঙ্গু হাসপাতালে অর্থোপেডিক সার্জারির ওপরে এমএস ডিগ্রি চালু করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তাছাড়া পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার ক্ষেত্রে আইপিজিএম অ্যান্ড আর-কে (বর্তমানে শাহবাগের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) যখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে শাহবাগে শিফট করা হয় তখন শয্যা সংখ্যা ছিল ৩০০টি। জাতির পিতা এটা আরও বাড়িয়ে ৫০০ শয্যায় উন্নীত করেন। বঙ্গবন্ধু তখন আইপিজিএম অ্যান্ড আর-এর তৎকালীন পরিচালক অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলামকে বলেন, দেশের স্বাধীনতার জন্য চিকিৎসকরা এত বেশি শাহাদাতবরণ করেছেন, আর কোনো পেশার লোক স্বাধীনতার জন্য এত বেশি শাহাদাতবরণ করেননি। প্রফেসর ইসলাম, আমি আপনাকে অনুরোধ করব যে সকল শিক্ষক, চিকিৎসক শাহাদাতবরণ করেছেন তাদের নাম লিখে একটি স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করুন। অধ্যাপক ইসলাম সেই মহতী কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন। ৮৯ জন চিকিৎসক দেশের স্বাধীনতার জন্য আত্মাহুতি দিয়েছিলেন।
গবেষণার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল (বিএমআরসি) বঙ্গবন্ধুর সময়েই প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭২ সালের শেষের দিকে দেশের ৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজকে পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল কলেজে রূপান্তর করা হয়। অবশ্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিকে পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল কলেজে রূপান্তরিত করার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্র সংসদের তৎকালীন সহসভাপতি জাহিদুল হাসানের নেতৃত্বে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনসহ অন্যদের সঙ্গে আমিও মিছিল করেছিলাম এবং বঙ্গবন্ধুর কাছে গিয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধু বললেন, 'এক বছরও হয় নাই আমি দায়িত্ব গ্রহণ করেছি, এর মধ্যেই মিছিল করেছে, এরা কারা?' বঙ্গবন্ধু তখন তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাককে (মরহুম) দিয়ে তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মালেক উকিলের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। পরবর্তী সময়ে তিন মাসের মধ্যে কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের একটি পরিত্যক্ত ভবনে বেসিক সায়েন্সে এমবিবিএস চালু হয়।
বঙ্গবন্ধু তখন একটা রেফারেল সিস্টেমের কথা বলেছিলেন। প্রতিটি গ্রাম বা ওয়ার্ডে একজন স্বাস্থ্যকর্মী থাকবেন। যে স্বাস্থ্যকর্মী প্রতিটি বাড়ি ঘুরে মানুষের স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নেবেন। অসুস্থ লোক থাকলে তাকে চিহ্নিত করে ইউনিয়ন সাব সেন্টারে নিয়ে যাবেন। সেই ইউনিয়ন সাব সেন্টারে একজন ডাক্তার থাকবেন, একজন নার্স থাকবেন, একজন প্যারামেডিক থাকবেন এবং সেখানে রোগীকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করতে না পারলে তাকে থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠাবেন। থানা কমপ্লেক্সে রোগী সুস্থ না হলে তাকে মহকুমা হাসপাতাল বা জেলা হাসপাতালে বা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে। জাতির পিতা বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে বিভিন্ন সাবজেক্ট, সাবস্টেশালিস্ট সাবজেক্ট পর্যন্ত চালু করেছেন। ১৯৭৩ সালে তিনি কার্ডিও ফিজিওলজি ল্যাব প্রতিষ্ঠার কথাও বলেছিলেন। বঙ্গবন্ধু প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ১৯৭৮ সালে খুলনা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
বঙ্গবন্ধু শুধু দেশকে প্রতিষ্ঠা ও শত্রুমুক্ত করে যাননি; মানুষের পাঁচটি মৌলিক চাহিদা- অন্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু কতটা জনকল্যাণমুখী ছিলেন বর্তমান সময়েও আমরা তা ভেবে অবাক হয়ে যাই। বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও ধ্যান-ধারণা নিয়েই আজকের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কমিউনিটি ক্লিনিক খুলেছেন। এ কারণেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করার চেষ্টা করছি। প্রকৃতপক্ষে, বঙ্গবন্ধুর পথ ধরেই জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মেডিকেল শিক্ষা, চিকিৎসাসেবা ও গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। দেশে বর্তমানে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫টি, সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৩৮টি। এর মূলে রয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার অবদান।
বর্তমানে যখন দেখি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের চিকিৎসকরা উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের জন্য অধ্যয়ন করছেন, চিকিৎসাসেবা প্রদান করছেন, শিক্ষাদান করছেন তখন বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা খুবই মনে পড়ে। দেশের মেডিকেল শিক্ষার উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর অবদান চিরস্মরণীয় ও অনস্বীকার্য। জাতির পিতা ১৩ বছরের বেশি সময় ধরে জেল খেটেছেন। আমরা জাতির পিতার ত্যাগকে একটু অনুধাবন করে চিকিৎসা বিষয়ক গবেষণাকে যেন আরও গুরুত্ব দিই; সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকদের অন্যান্য মহতী কর্মগুলোও যেন নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করি।
লেখক: উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।
সূত্র: দৈনিক সমকাল।
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- সারাদিন না খেয়ে থাকায় মুখে দুর্গন্ধ হচ্ছে, সমাধানে করণীয়
- জলবায়ু সহনশীল দেশ গড়তে নারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- বাংলা নববর্ষ উদযাপনে মানতে হবে ১৩ নির্দেশনা
- দায়িত্বহীনতার কারণে ঈশ্বরদীতে ট্রেন দুর্ঘটনা: রেলমন্ত্রী
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’
- শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের মূল কারিগর
- বিক্ষোভরত ইসরায়েলি জিম্মিদের স্বজনদের আটক করেছে পুলিশ
- বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়া
- জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে: পরিবেশমন্ত্রী
- ঈদ: সাড়ে ৮ ঘণ্টায় ট্রেনের ৩৫ হাজার টিকিট বিক্রি
- ‘বিএনপি ইসরায়েলের বিপক্ষে একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি’
- আগের সব ভিসিকেই পালাতে হয়েছে: বিএসএমএমইউর বিদায়ী ভিসি
- ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ কমাতে ছুটি বাড়ানোর দাবি
- স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- কোটি হিটের পরও অবিক্রিত ট্রেনের ছয় হাজার টিকিট
- চীনের সঙ্গে রাজনৈতিক-অফিসিয়াল যোগাযোগ বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্টের কাছে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
- ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ
- বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি
- এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির
- অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি, ৫ যুগ্ম-সচিবের বদলি
- ফুরিয়ে যাচ্ছে জিম্মি জাহাজের খাবার, ভিন্ন ব্যবস্থা করছে দস্যুরা
- ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু
- ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়’
- বিশ্ব নাট্য দিবসে পঞ্চগড়ে সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি
- পাকা বেদানা খুঁজে কিনবেন যে কৌশলে
- ‘সংস্কারের পাশাপাশি আগামী বাজেটে কর্মসংস্থানে নজর দেওয়া হবে’
- দিল্লী হাইকমিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত
- ৫ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
- ‘গাড়ি কোথায়’ অ্যাপে ওঠে সড়কের চাঁদা, মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য
- যেসব অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- ‘ভ্রাম্যমাণ আদালতের মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে’
- রাবি ভর্তি পরীক্ষার ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
- সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে বিএনপি
- রংপুর বিভাগে মাদক বিস্তার রোধ করা যাচ্ছে না
- ওয়ানডে সিরিজ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী হৃদয়
- আলোচনার মাধ্যমে ১১৭ বিজিপিকে ফেরানো হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭২.৫১ শতাংশ
- পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল নির্বিঘ্ন করতে পুলিশকে আইজিপির নির্দেশ
- নতুন দামে সয়াবিন তেল মিলবে যেদিন থেকে
- বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ সরকারের
- এমআরটি-১ প্রকল্প বাস্তবায়নে পাতাল রেল যুগে পৌঁছাবে দেশ
- সাংবাদিকরা আমার খুবই আপনজন: ডা. দীপু মনি
- মিষ্টি না খেয়েও বাড়ছে ব্লাড সুগার? জেনে নিন কারণ
- চকবাজারে কেমিক্যাল গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি চট্টগ্রামের চিনির গুদামের আগুন
- শিক্ষার্থীদের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দিতে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ থেকে অফিস-আদালত-ব্যাংকে নতুন সময়সূচি
- পীরগঞ্জে দুই কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন