বিএনপির নেতা সিরাজ উত্তরবঙ্গে নির্বাচনী সহিংসতার দায়িত্বে

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাত্র আর কয়েকদিন বাকি। নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইতোমধ্যে নির্বাচনের মনোনয়ন বাছাই করেছে। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অনাকাঙ্খিত ঘটনার খবর পাওয়া গেছে।

এরই মধ্যে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েছে বিএনপির সমর্থকেরা। পুলিশের গাড়িতেও আগুন দিয়েছে তারা। গাড়ি পোড়ানোর সেই দৃশ্য গণমাধ্যম,সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচার হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে এর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একাধিক মামলা হয়েছে। গ্রেফতারও হয়েছে অর্ধশতাধিক।

এর বাইরে গাড়ি ভাঙচুর ও গাড়িতে আগুন দেওয়া নাশকতাকারী পুলিশ খুঁজছে। পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর ও গাড়িতে আগুন দেওয়া, মনোনয়ন সংগ্রহ করতে কেউ লাঠিসোটা কিংবা ইটপাটকেল নিয়ে হাজির হওয়ার মাধ্যমেই ধারণা করা হয়েছিল নির্বাচনের আগে বড় কোনো সহিংসতার শোডাউন ছিল।

বিশ্বস্ত সুত্রে জানা গেছে, বিএনপির কেদ্রীয় নির্দেশ মোতাবেক উত্তরবঙ্গে নির্বাচনের শেষ দিন পর্য্ন্ত দলের নেতা-কর্মীদের সর্বশক্তি প্রয়োগ করে ভোট কেন্দ্র দখলের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এছাড়াও শেষের দুই তিন দিন চূড়ান্ত সহিংতা ও নির্বাচনী খরচ সংকুলানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে এস আর পরিবহন ও ফুড ভিলেজের মালিক গোলাম সিরাজকে।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জামাতের নির্বাচনী সহিংসতা, হামলা, আগুন, নাশকতার ঘটনা একাদশ জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ না হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ।