• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধে গ্রাহকদের ২ লাখ টাকা ফেরত দিতে আইন

প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০২০  

কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হলে গ্রাহকদের ২ লাখ টাকা ফেরত দিতে আইন করতে যাচ্ছে সরকার। বর্তমানে আইনে বলা আছে, কোনো প্রতিষ্ঠান বন্ধ হলে ছোট-বড় সব আমানতকারী বিমার আওতায় প্রথম ছয় মাসের মধ্যে ১ লাখ টাকা করে পাবেন। প্রস্তাবিত আইন যাচাই-বাছাই ও সংশ্লিষ্টদের অভিমত পর্যালোচনার জন্য বর্তমানে অর্থ মন্ত্রণালয়ে রয়েছে। চলতি বছরেই এ আইন কার্যকর হবে বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংক বন্ধ হলে আমানতকারীদের দায় পরিশোধের প্রচলিত বিধান অনুযায়ী, গ্রাহকদের রাখা মোট আমানতের ১৯ শতাংশ টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখতে হয়। ব্যাংক যে ঋণ বিতরণ করে, তাও ফেরত পাওয়া যায়। ফলে কোনো ব্যাংক বন্ধ হয়ে গেলেও তার যত টাকা থাকবে, তা দিয়ে আমানতকারীদের দায় শোধ করা যাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, গত বছরের জুলাইয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান পিপলস লিজিং বন্ধ হয়ে যায়। দেশে এখনো কোনো ব্যাংক বন্ধ হয়নি। তবে ব্যাংকের নাম ও মালিকানা পরিবর্তনের ঘটনা ঘটেছে। তবু আমানত সুরক্ষা আইনের যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তা অবশ্যই সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য।
মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হলে ছোট-বড় সব আমানতকারী বিমার আওতায় প্রথম ছয় মাসের মধ্যে ১ লাখ টাকা করে পাবেন। যার ১০ হাজার টাকা জমা আছে, তিনিও লাখ টাকা পাবেন। কিন্তু এবার টাকার পরিমাণ বাড়িয়ে ২ লাখ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আর বাড়তি আমানতকারীদের প্রাপ্য টাকা সর্বোচ্চ ১৮০ দিনের মধ্যে বিমা ট্রাস্ট তহবিল থেকে পরিশোধ করা হবে।

– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –