বঙ্গবন্ধুর প্রেরণায় বাঙালিত্ব ও শোষিত-বঞ্চিত মানুষ
প্রকাশিত: ২৩ অক্টোবর ২০২২
বঙ্গবন্ধুর প্রেরণায় বাঙালিত্ব ও শোষিত-বঞ্চিত মানুষ
'মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু; এক ও অভিন্ন'- উক্তিটি কেবল আমার কাছে একটা অতি ব্যবহূত মন্তব্য নয়, এই উক্তির পেছনে লুকিয়ে আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ২৩ বছরের স্বাধিকারের সংগ্রাম এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির বিজয়।
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে কীভাবে উপলব্ধি করি এবং মুক্তিযুদ্ধ আসলে কী- এই প্রশ্নগুলোর উত্তর সর্বদা খুঁজি। দীর্ঘ সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করেছিলেন শোষণ, বঞ্চনা, নিপীড়ন এবং অবহেলা থেকে। শুধু বঙ্গবন্ধুই দীর্ঘ সংগ্রাম এবং ত্যাগ স্বীকার করেননি; এ দেশের বহু মানুষকে স্বাধীনতার জন্য অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। ৩০ লাখ শহীদের আত্মাহুতি এবং ২ লাখ মা-বোনের সল্ফ্ভ্রমহানির আর্তনাদ এ মাটির আকাশে-বাতাসে এখনও ভাসে। তাই মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সবচেয়ে গর্বের একটা ইতিহাস, একই সঙ্গে সর্বোচ্চ কষ্টেরও অবিস্মরণীয় কাহিনি। মুক্তিযোদ্ধারা এ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। এ কারণেই একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে আমি গর্ববোধ করি। শোষণ, নিপীড়ন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে শেখ মুজিবের বলিষ্ঠ প্রতিবাদী কণ্ঠ শেখ মুজিবকে বঙ্গবন্ধুতে রূপান্তরিত করেছিল এবং পরবর্তীকালে জাতির পিতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। প্রশ্ন হচ্ছে, শেখ মুজিব কীভাবে এই নিবেদিত, বলিষ্ঠ ও প্রতিবাদী কণ্ঠ ধারণ করলেন? এই বৈশিষ্ট্য কি তিনি জন্মলগ্ন থেকে উত্তরাধিকারী সূত্রে পেয়েছেন? পরিবার থেকে পেয়েছেন? নাকি ধাপে ধাপে ক্রমান্বয়ে এই বৈশিষ্ট্যগুলো অর্জন করেছেন? বঙ্গবন্ধুর প্রেরণার উৎসই-বা কী ছিল? বঙ্গবন্ধুর প্রেরণার উৎস একদিকে ছিল তার বাঙালিপনা, অন্যদিকে ছিল শোষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে মজ্জাগত প্রতিবাদী স্বভাব এবং তার পারিবারিক প্রভাব। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে বঙ্গবন্ধু সময়, বাস্তবতা ও ঘটনাপরম্পরায় বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর লেখা অসমাপ্ত আত্মজীবনীর প্রারম্ভে তিনি লিখেছেন, 'একজন বাঙালি হিসেবে যা কিছু বাঙালিদের সঙ্গে সম্পর্কিত, তাই আমাকে গভীরভাবে ভাবায়। এই নিরন্তন সম্পৃক্তির উৎস ভালোবাসা, অক্ষয় ভালোবাসা, যে ভালোবাসা আমার রাজনীতি এবং অস্তিত্বকে অর্থবহ করে তোলে।'
স্বাভাবিকভাবেই বাঙালির দুঃখ-কষ্ট এবং বাঙালির শোষণ ও বঞ্চনার ইতিহাসও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আজীবন ভাবিয়েছে, আজীবন তাকে পীড়া দিয়েছে। বাঙালিত্বের প্রতি বঙ্গবন্ধুর এই চিরন্তন ভালোবাসাকে তিনি ওপরের উক্তিতে তার রাজনৈতিক পরিচয় ও অস্তিত্বের মূলশক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এই চিরন্তন বন্ধনে তিনি আজীবন আবদ্ধ ছিলেন। ৭ মার্চের ভাষণেও বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠে প্রতিধ্বনিত হয়েছে বাঙালির দুঃখ-কষ্টের কথা, বাঙালির বঞ্চনা-নির্যাতনের কথা। তিনি বাঙালির দুঃখ-কষ্ট সম্পূর্ণভাবে অনুভব করতেন। তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থানের ক্ষেত্রে শুধু নিয়োজিত শক্তি নন, তিনি অগ্রদূত হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
'আমাদের বাঙালির মধ্যে দুইটা দিক আছে। একটা হলো আমরা মুসলমান, আর একটা হলো আমরা বাঙালি। পরশ্রীকাতরতা এবং বিশ্বাসঘাতকতা আমাদের রক্তের মধ্যে রয়েছে। বোধ হয় দুনিয়ার কোনো ভাষায়ই এই কথাটা পাওয়া যাবে না, পরশ্রীকাতরতা। ঈর্ষা, দ্বেষ সকল ভাষায়ই পাবেন, সকল জাতির মধ্যেই কিছু কিছু আছে; কিন্তু বাঙালিদের মধ্যে আছে পরশ্রীকাতরতা। ভাই ভাইয়ের উন্নতি দেখলে খুশি হয় না। এই জন্যই বাঙালি জাতির সকল রকম গুণ থাকা সত্ত্বেও জীবনভর অন্যের অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছে। সুজলা, সুফলা বাংলাদেশ সম্পদে ভর্তি। এমন উর্বর জমি দুনিয়ার খুব কমসংখ্যক দেশে আছে। তবুও এরা গরিব। কারণ, যুগ যুগ ধরে এরা শোষিত হয়েছে নিজের দোষে। নিজেকে এরা চেনে না, আর যতদিন চিনবে না এবং বুঝবে না ততদিন এদের মুক্তি আসবে না'- (পৃষ্ঠা :৪৭-৪৮, অসমাপ্ত আত্মজীবনী)। যদিও এখানে বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠে এক ধরনের ক্ষোভের অথবা অভিমানের সুর ধ্বনিত হয়, বাঙালির চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে তার যে বিশ্নেষণ তা অত্যন্ত পরিণত এবং যুক্তিপূর্ণ। একজন দার্শনিকের মতো তিনি বাঙালির সমস্যার মূল চিহ্নিত করেছেন এবং সমস্যার সমাধানও দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, 'অনেক সময় দেখা গেছে, একজন অশিক্ষিত লোক লম্বা কাপড়, সুন্দর চেহারা, ভালো দাড়ি, সামান্য আরবি-ফারসি বলতে পারে, বাংলাদেশে এসে পীর হয়ে গেছে। বাঙালি হাজার টাকা দিয়েছে একটু দোয়া পাওয়ার লোভে। ভালো করে খবর নিয়ে দেখলে দেখা যাবে, এ লোকটা কলকাতার কোনো ফলের দোকানের কর্মচারী অথবা ডাকাতি বা খুনের মামলার আসামি। অন্ধ কুসংস্কার ও অলৌকিক বিশ্বাসও বাঙালির দুঃখের আরেকটা কারণ' (পৃষ্ঠা-৪৮, অসমাপ্ত আত্মজীবনী)।
বঙ্গবন্ধু যে সমস্যার কথা বলছেন, তা আমাদের সমকালীন সমস্যা। বঙ্গবন্ধু সেই যুগের হয়ে এই সময়ের সমস্যার কথা বলছেন। এ কারণেই বঙ্গবন্ধু সবসময় প্রাসঙ্গিক, সর্বজনীন ও সমগ্র বাংলার মানুষের কাছে চিরন্তন মুজিব। অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে অবলোকন করে তরুণ মুজিব অনুধাবন করতে পেরেছিলেন, কীভাবে এদেশের মানুষ ভণ্ড ধর্ম ব্যবসায়ীদের দ্বারা প্রতারিত হয়ে আসছে যুগে যুগে। বাঙালি জাতি এদের প্রতারণার শিকার হওয়ার যে করুণ ইতিহাস, তা অনেক পুরোনো।
অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল মুজিবের কণ্ঠে ধর্মান্ধতা ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে যে প্রতিবাদী অবস্থান, তা বর্তমান প্রজন্মের জন্য শুধু প্রাসঙ্গিক নয়, শিক্ষণীয়ও বটে। সুতরাং বাঙালিত্বের প্রতি বঙ্গবন্ধুর যে প্রেম, সেটা একতরফা বা পক্ষপাতপূর্ণ আসক্তি না, সেটা অত্যন্ত যৌক্তিক, গঠনমূলক, বস্তুনিষ্ঠ এবং বৈজ্ঞানিক। একই সঙ্গে, বঙ্গবন্ধুর মধ্যে সর্বদা রাজনীতি করার একটা অসাধারণ অদম্য চালিকাশক্তি কাজ করেছে। একটা বিষয় পরিস্কার, যে লক্ষ্য অর্জনে শেখ মুজিব ছিলেন অবিচল, সেই লক্ষ্য যদি দুঃখী মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য হয়, সে ক্ষেত্রে তিনি জীবন দিতে পারতেন। প্রকৃতপক্ষে, তার প্রেরণার বৈশিষ্ট্য ছিল রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও মেধা। অনেক অল্প বয়সেই তার রাজনৈতিক মেধার পরিচয় পাওয়া যায়।
সার্বিকভাবে মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করার একটা সহজাত প্রবৃত্তি তরুণ বয়স থেকেই তার মাথায় জেঁকে বসেছিল। পরাধীনতার কবল থেকে মানুষকে মুক্ত করার ব্যাপারে তরুণ বয়স থেকেই সংকল্পবদ্ধ ছিলেন শেখ মুজিব। আর একটা বিষয় লক্ষণীয় ওপরের উক্তিতে, তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থ, যেমন পড়ালেখা, চাকরি-বাকরি ইত্যাদি থেকে রাজনৈতিক কর্মকে, তথা গণমানুষের স্বার্থকে সর্বদা প্রাধান্য দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, কেমন করে ব্রিটিশরাজ মুসলমানদের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিল, মুসলমানরা ব্যবসা-বাণিজ্য, জমিদারি, সিপাহির চাকরি থেকে কীভাবে বিতাড়িত হলো- মুসলমানদের স্থান হিন্দুদের দ্বারা পূরণ করতে শুরু করেছিল ইংরেজরা কেন?' (পৃষ্ঠা:২২-২৩, অসমাপ্ত আত্মজীবনী)। এ থেকে বোঝা যায়, তরুণ মুজিব একজন সুবিদিত রাজনীতিবিদ ছিলেন, যিনি ইতিহাস চর্চা করতেন, সমাজবিজ্ঞান জানতেন এবং সর্বোপরি ব্রিটিশ-ভারত আমলে মুসলমানদের প্রতি অত্যাচার, শোষণ-নিপীড়ন তাকে আন্দোলন-সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করে। এ কারণেই তরুণ মুজিব পাকিস্তান সৃষ্টির আন্দোলনে সমগ্র শক্তি দিয়ে আত্মনিয়োগ করেছিলেন। আরেকটা দিক হলো, পারিবারিকভাবে শেখ মুজিব এক ধরনের উৎসাহ পেতেন। বিশেষ করে তার পিতা শেখ লুৎফর রহমান বিভিন্ন সময় শেখ মুজিবের সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা করতেন ও পরামর্শও দিতেন। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে শেখ মুজিব লিখেছেন, "আব্বা আমাকে... একটা কথা বলেছিলেন, বাবা রাজনীতি করো আপত্তি করবো না, পাকিস্তানের জন্য সংগ্রাম করছো এ তো সুখের কথা, তবে লেখাপড়া করতে ভুলিও না। লেখাপড়া না শিখলে মানুষ হতে পারবে না। আর একটা কথা 'সিনসিয়ারিটি অব পারপোজ অ্যান্ড অনেস্টি অব পারপোজ'... কোনোদিন আমি ভুলি নাই।"
বঙ্গবন্ধু পিতার উপদেশ অক্ষরে অক্ষরে মনে রেখেছেন এবং পালন করেছেন। লক্ষ্য অর্জনে তিনি সর্বদা অবিচল ছিলেন এবং কখনও আপস করেন নাই। তার দৃঢ়তার উৎস কোথায়। আর একটা বিষয় পরিস্কার, শেখ মুজিবের পিতা রাজনৈতিকভাবে সচেতন ছিলেন এবং রাজনৈতিক জ্ঞান রাখতেন এবং ছেলেকে রাজনৈতিকভাবে উদ্বুদ্ধ করতেন। নিজ ছেলে সম্বন্ধে শেখ লুৎফর রহমানের আর একটা উক্তি খুবই প্রাসঙ্গিক- 'দেশের কাজ করছে, অন্যায় তো করছে না, যদি জেল খাটতে হয়, খাটবে; তাতে আমি দুঃখ পাব না... আমি ওর কাজে বাধা দিব না। আমার মনে হয়, পাকিস্তান না আনতে পারলে মুসলমানদের অস্তিত্ব থাকবে না।' বঙ্গবন্ধু নিজে বলেছেন, 'অনেক সময় আব্বা আমার সাথে রাজনৈতিক আলোচনা করতেন। আমাকে প্রশ্ন করতেন, কেন পাকিস্তান চাই? আমি আব্বার কথার উত্তর দিতাম।' এ থেকে বোঝা যায়, বঙ্গবন্ধুর নিজের যেমন প্রবল আগ্রহ ছিল, মানবদরদি একটা মন ছিল, একই সঙ্গে প্রেরণা দেওয়ার মতো একজন অভিভাবকও তার ছিল। তার পিতা শেখ লুৎফর রহমানের বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রভাব ছিল। তবে এ কথা আমরা সবাই জানি যে, শেখ মুজিবের রাজনৈতিক অভিভাবক ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
আমরা দেখতে পাই, মূলত তিনটি বিষয় বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ রাজনৈতিক প্রেরণার পেছনে ভূমিকা রেখেছে :১. বঙ্গবন্ধুর বাঙালিত্ব, ২. শোষিত-বঞ্চিত মানুষের প্রতি তার নৈতিক, যৌক্তিক এবং নিরপেক্ষ দায়বদ্ধতা। যে দায়বদ্ধতা তিনি পালন করেছেন মেধাসম্পন্ন, প্রগতিশীল এবং প্রজ্ঞাশীল রাজনীতির মধ্য দিয়ে। ৩. তার পারিবারিক শিক্ষা, বিশেষ করে পিতা শেখ লুৎফর রহমানের অনুপ্রেরণা। এই তিনটি চালিকাশক্তির কাঁধে ভর করে তরুণ মুজিব ধাবিত হয়েছিল মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে। যে লক্ষ্য থেকে তাকে কোনো শক্তি বা শাসকগোষ্ঠী কোনোদিন বিচ্যুত করতে পারেনি। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বাঙালির অর্থনৈতিক এবং সামাজিক মুক্তির জন্য কাজ করে গেছেন। বাঙালিকে ভালোবেসেছেন এবং বাঙালির উন্নতির কথা ভেবেছেন। আমাদের নতুন প্রজন্মের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হতে হবে এবং একই সঙ্গে শুধু দেশপ্রেমিক নয়, বাঙালি সংস্কৃতি ও ইতিহাসের অনুরাগী হতে হবে। শুধু আবেগনির্ভর রাজনীতি নয়, নৈতিক এবং যুক্তিশীল রাজনীতি করতে হবে। একই সঙ্গে বাঙালির মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতে নিজেকে জানতে হবে এবং আত্মসমালোচনাও করতে হবে। কেবল তাহলেই মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের সম্মান আমরা দিতে পারব। বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদের সচেতন থাকতে হবে এবং একই সঙ্গে দায়িত্বশীল হতে হবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে মৌলবাদী ধর্মান্ধতা এবং অশিক্ষা-কুশিক্ষা, কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসকে প্রতিহত করে একটি প্রগতিশীল বিজ্ঞানভিত্তিক, গঠনমূলক রাজনৈতিক পথ তরুণ প্রজন্মকে বেছে নিতে হবে।
শেখ ফজলে শামস পরশ
চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ
- পঞ্চগড়ে বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
- তেঁতুলিয়া তীব্র তাপপ্রবাহে নলকূপে মিলছে না পানি
- বোদায় ট্রাক-ট্রাক্টর সংঘর্ষে নিহত ২
- গ্রীষ্মকালে শীতল ত্বক
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৪ নির্দেশনা
- চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
- উপজেলা নির্বাচনে বিজিবি মোতায়েন করা হবে
- পুলিশের প্রতি ১১ নির্দেশনা
- প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ২৬ প্রার্থী
- চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৫০ ভাগ
- শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- কারিগরির সনদগুলো কারা কিনেছেন বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
- গাজার সেই শহরে আবারও নারকীয় হামলার ঘোষণা ইসরায়েলের
- পাটপণ্যের উন্নয়নে সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে: পাটমন্ত্রী
- জাতীয় সংসদের সব উন্নয়নের পৃষ্ঠপোষক প্রধানমন্ত্রী: স্পিকার
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- বোদায় অর্ধ-শতাধিক শিক্ষার্থীরা পেল শিক্ষাবৃত্তি
- আবারও তিনদিন বাংলাবান্ধার ইমিগ্রেশন ও বাণিজ্য বন্ধ ঘোষণা
- ভ্রু ম্যাজিক
- জয়সওয়ালের শতকে সপ্তম জয় রাজস্থানের
- প্রথমবার সালমানের বিপরীতে কিয়ারা
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে
- ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’
- ট্রেনের টিকিট এবার ভেন্ডিং মেশিনে, দাঁড়াতে হবে না লাইনে
- মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
- পাকিস্তান-ইরানের সম্পর্কের নতুন মাত্রা
- শেষ বলে ১ রানের নাটকীয় জয় পেল কলকাতা
- বৈশাখ আয়োজনে রঙ বাংলাদেশ
- আন্তর্জাতিক চাপে মুক্ত হয়েছেন বাংলাদেশি নাবিকরা: নৌপ্রতিমন্ত্রী
- তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ৪২ ডিগ্রি, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
- টিভি চ্যানেলের অবৈধ সম্প্রচারে আইনগত ব্যবস্থা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ‘বনভূমি দখলে স্থাপিত রিসোর্টগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালবে’
- নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্তক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের
- শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- ‘আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার সামরিক সদস্যদের দ্রুত ফেরত পাঠানো হবে’
- তুলার উৎপাদন বাড়াতে ১০ কোটি টাকার প্রণোদনা
- ইসরায়েলের এই বর্বরতা মেনে নেয়া যায় না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এনএসআইর নতুন ডিজি হোসাইন আল মোরশেদ
- মাঠে গড়ালো চতুর্থ দিনের খেলা
- লালমনিরহাটে যুবলীগ কর্মীর পায়ের রগ কাটলেন যুবদল নেতা
- ‘সব প্রাইভেট হাসপাতালের রোগনির্ণয় ফি নির্ধারণ করা হবে’
- পরীক্ষামূলক জিরা চাষে কৃষকের বাজিমাত
- জনপ্রিয় অভিনেতা রুমি মারা গেছেন
- ত্বকের দাগ দূর করবেন যেভাবে
- ‘যাকাত বোর্ড শক্তিশালী হলে দারিদ্র্য বিমোচন ত্বরান্বিত হবে’
- গরমকালে বাড়ি ঠান্ডা রাখার চীনা প্রাচীন কৌশল