রাষ্ট্রনায়ক ও বিশ্ব গণমাধ্যমের চোখে বঙ্গবন্ধু
প্রকাশিত: ৪ আগস্ট ২০২০
বিশ্ব গণমাধ্যম এবং রাষ্ট্রনায়কদের চোখে বঙ্গবন্ধু ছিলেন ক্ষণজন্মা পুরুষ। তাদের কাছে বঙ্গবন্ধু এক অনন্য সাধারণ নেতা। যিনি ‘স্বাধীনতার প্রতীক’ বা ‘রাজনীতির ছন্দকার’। তারা মনে করেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন জনগণের নেতা এবং তাদের সেবায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তাকে দেওয়া ‘বঙ্গবন্ধু’ খেতাবে এই দেশপ্রেমিক নেতার প্রতি দেশের সাধারণ মানুষের গভীর ভালোবাসা প্রতিফলিত হয়েছে বলেও তারা মনে করেন।
বিদেশি ভক্ত, কট্টর সমালোচক এমনকি শত্রুরাও তাদের নিজ নিজ ভাষায় তাঁর উচ্চসিৎ প্রশংসা করেছেন। বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় এবং নিহতের পর, এমন কি বিভিন্ন সময়ে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শনকালে বিশ্ব নেতারাও শেখ মুজিবুর রহমান যে জনগণের নেতা এবং তাদের সেবায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন বঙ্গবন্ধু ভবনে রক্ষিত পরিদর্শক মন্তব্য বইয়ে তাই বলেছেন।
বঙ্গবন্ধু ছিলেন জনগণের নেতা এবং তাদের সেবায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তাকে দেওয়া বঙ্গবন্ধু খেতাবে এই দেশপ্রেমিক নেতার প্রতি দেশের মানুষের গভীর ভালবাসা প্রতিফলিত হয়।’ ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় ২০১৩ সালের ৪ মার্চ ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন শেষে মন্তব্য বইয়ে এমন মন্তব্য লিখেছিলেন। তিনি দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্ব প্রতিষ্ঠায় ব্রতী এই মহান স্বপ্নদ্রষ্টা ও বিশ্ব রাষ্ট্রনায়ককে অভিবাদন জানান।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং মন্তব্য বইয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর সম্মোহনী এবং অসীম সাহসী নেতৃত্বের মাধ্যমে স্বাধীনতা যুদ্ধে তাঁর জনগণের নেতৃত্বদান করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমি একজন মহান দূরদর্শী এবং রাষ্ট্রনায়কের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি যিনি স্বাধীন, উন্নত এবং গর্বিত বাংলাদেশের দৃঢ় ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
জার্মানীর সাবেক প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিয়ান উলফ বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে লিখেন, ‘এই স্মৃতি জাদুঘর আমাদের একজন মহান রাষ্ট্রনায়ককে স্মরণ করিয়ে দেয়, যিনি তার জনগণের অধিকার ও মর্যাদার জন্য লড়াই করেছিলেন এবং অতিদ্রুত স্বাধীনতা ও জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন।
ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি সোনিয়া গান্ধী বলেন, ‘দূরদৃষ্টি সম্পন্ন একজন নেতা এবং রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি আমি শ্রদ্ধা জানাই। তিনি স্বাধীনতার জন্য প্রতিকূলতা ও বিরূপ পরিস্থিতি উপেক্ষা করে অটল সাহসিকতার সাথে লড়াই করেছেন।’
সোনিয়া বলেন, বঙ্গবন্ধু গণতান্ত্রিক এবং সমতার ভিত্তিতে মর্যাদা বৃদ্ধির মাধ্যমে তাঁর জনগণকে ক্ষমতাবান করতে চেয়েছিলেন। স্বাধানীতার পরপরই বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি। তাঁর আত্মত্যাগ সব সময় সম্মানিত হবে, পরবর্তী প্রজন্ম এ আত্মত্যাগকে সম্মান করবে এবং এ সম্মান অব্যাহত থাকবে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্ধ্যোপাধ্যায় তার বাংলাদেশ সফরের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেছিলেন। এ সময় মন্তব্য বইয়ে তিনি লিখেন, এই উপ-মহাদেশের প্রতিটি মুক্তিকামী, মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল মানুষের মনে বঙ্গবন্ধু এক জ্বলন্ত অনুপ্রেরণা। তিনি মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি, স্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্থপতি এবং পিতা।
মমতা বলেন, বাংলা ভাষাকে বিশ্বের মঞ্চে অন্যতম শ্রেষ্ঠত্বে মর্যাদা এনে দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু। তিনি সেই বিরল নেতা, যার প্রতি ধর্মমত নির্বিশেষে সকল মানুষ প্রণাম জানিয়ে ধন্য হয়।
থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন শেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
বিগত বিংশ শতাব্দীর জীবন্ত কিংবদন্তী কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল ক্যাস্ট্রো বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হিমালয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
ক্যাস্ট্রো বলেন, ‘আমি হিমালয়কে দেখেনি, তবে শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব ও সাহসে এই মানুষটি ছিলেন হিমালয় সমান। সুতরাং হিমালয় দেখার অভিজ্ঞতা আমি লাভ করেছি। ১৯৭৩ সালে আলজেরিয়ায় জোট-নিরপেক্ষ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ক্যাস্ট্রোর সাক্ষাৎ হয়।
শ্রীলংকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী লক্ষ্মণ কাদির গামা (নৃশংস হত্যার শিকার) বাংলাদেশের এই মহান নেতা সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়া গত কয়েক শতকে বিশ্বকে অনেক শিক্ষক, দার্শনিক, দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, রাজনৈতিক নেতা ও যোদ্ধা উপহার দিয়েছে। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান সবকিছুকে ছাপিয়ে যান, তাঁর স্থান নির্ধারিত হয়ে আছে সর্বকালের সর্বোচ্চ আসনে।
ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব জে এন দীক্ষিত বঙ্গবন্ধুর মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেছেন, প্রথম সরকার প্রধান জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান উপমহাদেশে বাংলাদেশের পৃথক জাতিসত্তায় গভীরভাবে বিশ্বাসী ছিলেন।
তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানি সামরিক নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুকে ‘দেশদ্রোহী’ হিসেবে চিত্রিত করলেও ইতিহাসই তাঁর প্রকৃত অবস্থান নিশ্চিত করে যখন তাঁর এককালীন ঘোরতর শত্রু তাকে ‘মহান দেশপ্রেমিক’ হিসেবে অভিহিত করে।
১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাবেক পাকিস্তানি (বেলুচিস্তান) অফিসার মেজর জেনারেল তোজাম্মেল হোসেন মালিক পরে তার স্মৃতিকথায় লিখেছেন, ‘বস্তুত মুজিব দেশদ্রোহী ছিলেন না (পাকিস্তানে তাকে ব্যাপকভাবে চিত্রিত করা হলেও)। নিজ জনগণের জন্য তিনি ছিলেন এক মহান দেশপ্রেমিক।’
আরেকজন সেনা কর্মকর্তা তৎকালীন পাকিস্তানি জান্তার মুখপাত্র মেজর সিদ্দিক সালিক বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী ৭ মার্চের ভাষণের কথা অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
সালিক তার ‘পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের দলিল’ গ্রন্থে লিখেছন, ‘রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পর ঘরমুখো মানুষের ঢল নামে। তাদের দেখে মনে হচ্ছিল আশাব্যঞ্জক বাণী শ্রবণ শেষে মসজিদ অথবা গীর্জা থেকে তারা বেরিয়ে আসছেন।’
তথাকথিত ‘রাষ্ট্রদ্রোহিতার’ অভিযোগে সামরিক আদালতে শেখ মুজিবের বিচার হবে’ পাকিস্তানি সামরিক জান্তার এই ঘোষণার পর গোটা বিশ্ব প্রতিবাদ বিক্ষোভে ফেটে পড়লে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট হয়।
তৎকালীন জাতিসংঘ মহাসচিব উ থান্ট এক বিবৃতিতে পাকিস্তানকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্য নিয়ে নতুন করে বাড়াবাড়ি করলে তার প্রতিক্রিয়া অনিবার্যভাবে পাকিস্তান সীমান্তের বাইরে ছড়িয়ে পড়বে।
বিশ্বব্যাপী বঙ্গবন্ধুর এই জনপ্রিয়তার কারণে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার পর্যন্ত আশংকা করেন ইয়াহিয়ার প্রতি সমর্থনের জন্য নিক্সন প্রশাসনের বিরুদ্ধে বিশ্ববাসীর ক্ষোভ সৃষ্টি হবে।
এ কারণে পাকিস্তানকে এই বলে হুঁশিয়ার করে দেয়া হয়, শেখ মুজিবকে ফাঁসি অথবা দীর্ঘদিন কারাবন্দি করে রাখা হলে পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন হারাবে।
বিশ্ব নেতৃবৃন্দ, বিশ্লেষক বা গণমাধ্যমের বাইরে বঙ্গবন্ধু বিদেশি জনগণেরও শ্রদ্ধা অর্জন করেছিলেন। আমেরিকান মিশনারি জেনিন লকারবি’র মতো রাজনীতির সঙ্গে ওইসব মানুষের সম্পর্ক খুবই নগণ্য। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে চট্টগ্রামে ছিলেন লকারবি।
তার ‘অনডিউটি ইন বাংলাদেশ’ বইয়ে লকারবি লিখেছেন ‘এমন একজন মানুষের আবির্ভাব ঘটছে, যে অনগ্রসর বাঙালি জাতিকে মুক্তির স্বাদ দেবে, তাঁর নাম শেখ মুজিবুর রহমান, আদর করে ডাকা হয় ‘মুজিব’।
ব্রিটিশ হাউস অব লর্ডসের সদস্য ও সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী শীর্ষস্থানীয় যোদ্ধা ফেনার ব্রুকওয়ে বলেছেন, সংগ্রামের ইতিহাসে লেনিন, রোজালিনবার্গ, গান্ধী, নকুমা, লুমুমবা, ক্যাস্ট্রো ও আলেন্দে’র সঙ্গে মুজিবের নামও উচ্চরিত হবে।
ব্রুকওয়ে আরো বলেন, ‘তাকে হত্যা করা ছিল মানব হত্যার চেয়ে অনেক বড় অপরাধ। শেখ মুজিব শুধুমাত্র তাঁর জনগণের রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করেননি। তিনি তাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্যও সংগ্রাম করেছিলেন।
সেনেগালের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আবদু দিউফ বঙ্গবন্ধুকে অন্যতম মহান ও শ্রদ্ধাভাজন নেতা হিসেবে অভিহিত করেন।
১৯৯৯ সালে এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে এই আফ্রিকান নেতা বলেছিলেন, ‘আপনি এমন এক মহান পরিবার থেকে এসেছেন, যে পরিবার বাংলাদেশকে অন্যতম মহান ও শ্রদ্ধাভাজন নেতা উপহার দিয়েছে। আপনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে আপনার দেশের জনগণ যথার্থই বাংলাদেশের মুক্তিদাতা হিসেবে বেছে নিয়েছিল।’
সূত্র: কালের কণ্ঠ।
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- করোনা মোকাবেলায় বিশ্বকে এক হয়ে কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- পর্যটন খাতকে ঘুরে দাঁড় করাতে রিকভারি প্ল্যান নিয়েছে সরকার
- যুব উন্নয়নে ‘বঙ্গবন্ধু যুব ঋণ’ একটি কার্যকর পদক্ষেপ: স্পিকার
- ‘বন্যা ও নদী ভাঙনের ক্ষতি কমাতে বিভিন্ন প্রকল্প নেয়া হয়েছে’
- ৫৪ হাজার রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে পাঠাবে না সৌদি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- করোনা আপডেট: গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৩৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১১০৬
- ২০ হাজার কোটি টাকার বাজেট সহায়তা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক গ্রুপ
- ‘দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলে বিএনপিকে দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে’
- দুই বছরেই পেঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পথে হাঁটছে বাংলাদেশ
- দৈনিক ১৩ হাজার নমুনা পরীক্ষার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার
- অন্য দেশের প্রয়োজনেও আমরা সাহায্য দিতে প্রস্তুত: প্রধানমন্ত্রী
- রংপুরে মৃদুলের বাড়িটি এখন ‘মাছের বাড়ি’
- দিনাজপুরে আরো ১৮ জন করোনায় আক্রান্ত
- রাজনীতিতে বিদায়ের দোরগোড়ায় খালেদা জিয়া
- বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন রপ্তানিকারকরা
- ‘ভারত-বাংলাদেশের সহযোগিতা নিছক দেনাপাওনার ঊর্ধ্বে’
- বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে এসেছে জাতিসংঘের সদস্যপদ- প্রধানমন্ত্রী
- মোহালি স্টেডিয়াম ও দর্শকদের প্রচণ্ডভাবে মিস করছি- প্রীতি
- সুশান্তকে গলা টিপে খুন করা হয়েছিল!
- মাইকে আজান দেওয়ার পক্ষে রায় দিল জার্মানি আদালত
- লালমনিরহাটে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু
- জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর প্রজ্ঞাময় ঐতিহাসিক ভাষণ
- ‘জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর বাংলায় ভাষণের দিনটি ঐতিহাসিক’
- আকামা-ভিসা থাকলেই সৌদি যেতে পারবেন- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’ পালনে নিউইয়র্কে কর্মসূচি
- ইউক্রেনে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ২২
- ‘তিস্তার ভাঙন রোধে চীনসহ কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে’
- ‘কুড়িগ্রামে ১ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ চলমান’
- জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর বাংলায় ভাষণ প্রদান উপলক্ষে স্মারক প্রকাশ
- আজ জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৫ অক্টোবের মধ্যে পঞ্চগড়-রাজশাহী রুটে ট্রেন উদ্বোধন: রেলমন্ত্রী
- পঞ্চগড়ে ভারতীয় কসমেটিকস, ঔষধসহ ৪ জন আটক
- করোনা: বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের অর্থনীতি
- দেবীগঞ্জে ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করায় যুবক আটক
- বঙ্গবন্ধুর আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার আহ্বান ছাত্রলীগের প্রতি
- করোনা রোধে মন্ত্রিপরিষদের চার নির্দেশনা কার্যকর হচ্ছে আজ থেকে
- সঙ্কট মোকাবিলায় সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- জনপ্রশাসনে বদলি হলেন ইউএনও ওয়াহিদা, স্বামী স্বাস্থ্যে
- ‘বাংলাবান্ধা-শিলিগুড়ি রেল যোগাযোগ কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে’
- ‘২০২৫ সালে আইটি শিল্পে রপ্তানি ৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে’
- লকডাউনের কথা এখনই ভাবছে না সরকার
- স্বাভাবিক হয়েছে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম
- ১০০ শয্যাবিশিষ্ট অত্যাধুনিক ক্যানসার হাসপাতাল হবে রংপুরে
- পাবনায় কৃষকের ঘরে অন্তত ৮৯ হাজার টন পেঁয়াজ মজুত
- বেশিদামে পেঁয়াজ বিক্রির অভিযোগে জামালপুরে ৫ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- করোনার ধাক্কা সামলে কর্মমুখর হচ্ছে ফুল শিল্প
- দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের ইউএনও ওয়াহিদার অবস্থার উন্নতি
- প্রধানমন্ত্রী মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন- পলক
- প্রধানমন্ত্রীর যুগান্তকারী সিদ্ধান্তে ঘুরে দাঁড়িয়েছে পোশাকশিল্প
- করোনা আপডেট: গত ২৪ ঘন্টায় দেশে মৃত্যু ৩৭, শনাক্ত ২২০২

