স্বঘোষিত স্বাধীনতাবিরোধী শাইখুল হাদিস আজিজুল হক
প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০২০
শাইখুল হাদীস মাওলানা আজিজুল হক, আমীর, খেলাফত মজলিস। ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ভাঙার পর যিনি বলেছিলেন, ইসলাম নামের বৃক্ষটির গোড়ায় পানি নয়, রক্ত ঢালতে হবে। তারপর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরুর উপক্রম হয়েছিলো। ১৯৬৯ সালে তিনি চাঁদে যাবার ঘটনাকে মিথ্যা বলেছিলেন। দুই বিয়ে করে ১৩ সন্তানের বাবা। তার জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার বিষয় আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এসেছে বহুবার।
১৯৯৭ সালের সালের ৫ সেপ্টেম্বর বিচিত্রায় প্রকাশিত শাইখুল হাদিসের সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলো। সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন সাংবাদিক গোলাম মোর্তুজা।
বিচিত্রা: আপনার নামের আগে এই শাইখুল হাদীস বিষয়টি কী?
শাইখুল হাদীস মাওলানা আজিজুল হক: হাদীস শাস্ত্রের বিশেষজ্ঞকে শাইখুল হাদীস বলা হয়।
বিচিত্রা: এই উপাধী কারা দেয়?
আ.হ: এইডা কেউ কাউরে দেয় না। হেঃ হেঃ। এইডা এমনে এমনেই হইয়া যায়। তার স্টাডি, সুখ্যাতি আল্লাহর রহমতে আলেম ওলামাদের দোয়ায় জনগণের মধ্যে ছড়াইয়া পড়ে।
বিচিত্রা: তারপর কি নিজে নিজেই নামের আগে শায়খুল হাদীস টাইটেল লাগিয়ে নেয়া যায়?
আ.হ: হ্যাঁ, লাগায়া নেয়া যায়। না... মানে... আলেম... উলামাদের দোয়ায় এইডা এমনে এমনেই হইয়া যায়।
বিচিত্রা: আপনারা ইসলামী ঐক্যজোট গঠন করেছেন। আসলে আপনাদের উদ্দেশ্য কী?
আ.হ: আমরা বর্তমান সরকারের ইসলাম বিরোধী কাজের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছি।
বিচিত্রা: মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের সম্মান জানানোর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে 'শিখা চিরন্তন'। আপনারা এর বিরোধিতা করছেন কেনো?
আ.হ: এইগুলা ফালতু কথা। ঐহানে আগুন-পূজা করতাছে। এইডা মহাপাপ শিরিকি। ক্ষমার যোগ্য না।
বিচিত্রা: ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে তো শিখা অনির্বাণ আছে। শিখা অনির্বাণ জ্বলছে অনেক আগে থেকে। এটার বিরুদ্ধে আপনারা কিছু বলছেন না কেনো?
আ.হ: ক্যান্টনমেন্টে তো অস্ত্র নিয়া মিলিটারি পাহারা দেয়। ঐখানে যাইতে হইলে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়া যাইতে হইবো। আমরা সেই প্রস্তুতি নিতাছি। এছাড়া এমনি এমনি গেলে কিছু করা যাবে না। যেমন রেলগাড়ি দেইখ্যা সামনে লাফ দিয়া পড়লে থামবো না। রেলগাড়ি থামাইতে হইলে সেইরকম একটা প্রস্তুতি নিয়া, দুচারটা হাতি নিয়া রেলের সামনে যাইতে হইবো। হাতির ওপর দিয়া তো আর গাড়ি যাইতে পারবো না। আমরা শক্তি সঞ্চয় করে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতাছি।
বিচিত্রা: যুদ্ধের প্রস্তুতিটা কী?
আ.হ: সরকার যদি এই আগুন-পূজা বন্ধ না করে তাহলে দেশে গৃহযুদ্ধ বাইধা যাইবো। তখন আর কিছু করার থাকবে না। আমরা সেই প্রস্তুতি নিতাছি।
বিচিত্রা: আপনারা কীভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন?
আ.হ: আমরা ট্রেনিং নিতাছি।
বিচিত্রা: এবার আমরা একটু অন্য প্রসঙ্গে যাই। আপনি ৭১-এ কোথায় ছিলেন?
আ.হ: তেমন কিছু না। নিরপেক্ষ ছিলাম।
বিচিত্রা: কিছুই করতেন না?
আ.হ: না। ৭১ এ আমগো অবস্থান ছিলো নিরপেক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে। আমরা কখনোই চাই নাই পাকিস্তান ভাইঙ্গা বাংলাদেশ স্বাধীন হোক।
বিচিত্রা: রাজাকার, আলবদর, আলশামসের সঙ্গে যোগাযোগ ছিলো না?
আ.হ: না না এইগুলা জামাতিগো কাম।
বিচিত্রা: বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। আবার এখন বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। আসলে আন্দোলনটা কাদের বিরুদ্ধে?
আ.হ: যখন যে দল মতায় থাকে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন করি। তাই আগে বিএনপির বিরুদ্ধে করছি। এখন করতাছি আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। আমাদের আন্দোলন বিএনপি সাপোর্ট করতাছে।
বিচিত্রা: নারী নেতৃত্ব বিষয়ে আপনাদের মতামত কী?
আ.হ: আমাদের 'মসলা' নারী নেতৃত্বের পুরোপুরি বিপক্ষে। নারী নেতৃত্ব অবৈধ।
বিচিত্রা: বিএনপির নেতৃত্বে রয়েছেন খালেদা জিয়া। তিনি একজন মহিলা। তাহলে বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করছেন কেন?
আ.হ: জি না। মানে বিএনপিরে সাথে নিয়া আন্দোলন করতাছি না তো। নারী নেতৃত্ব অবৈধ। বিএনপি আমাদের আন্দোলনে সাপোর্ট করছে।
বিচিত্রা: আপনি আগের প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করছি।
আ.হ: এরকম কিছু বলি নাই। হেঃ হেঃ হেঃ। দেশে নারী নেতৃত্ব থাকলে দেশের উন্নতি অইব না। দেশ রসাতলে যাইবো। তাড়াতাড়ি নারী নেতৃত্ব সরান।
বিচিত্রা: কবে নাগাদা ক্ষমতা যাবার আশা করছেন?
আ.হ: এইডা কি বলা যায় নাকি? আল্লাহ যহন চাইবো। আল্লাহ চাইলে যাইতে পারি তাড়াতাড়ি।
বিচিত্রা: ক্ষমতায় যেতে হলে তো আন্তর্জাতিক লবি শক্তিশালী হতে হয়। বাইরের কোন দেশ আপনাদের পক্ষে আছে?
আ.হ: পাকিস্তান। আরব। আরবের মুসলিম দেশগুলো একটু দূরে এইডা একটা অসুবিধা।
বিচিত্রা: আফগান তালেবানদের সঙ্গে তো আপনাদের যোগাযোগ রয়েছে।
আ.হ: আফগান তালেবানদের সাপোর্ট করি। তারা ইসলামের জন্য যুদ্ধ করছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছি, তাদের স্বীকৃতি দেয়ার জন্য। পাকিস্তান আফগানদের স্বীকৃতি দিয়েছে। আমরাও তাদের সবরকম সাহায্য সহযোগিতা দেয়ার জন্য প্রস্তুত আছি।
বিচিত্রা: শোনা যায়, তালেবানদের সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ থেকে আপনারা কিছু যোদ্ধা পাঠিয়েছেন।
আ.হ: না। পাঠাই নাই। তালেবানরা এখনো সেরকম সাহায্য চায় নাই। চাইলে তো দুই একজন না লাখ লাখ যোদ্ধা পাঠামু। যেমন বসনিয়ার মুসলমানরা যখন সাহায্য চাইছিলো তখন আমরা একলাখ মুজাহিদের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করেছিলাম। পরে আর দরকার হয় নাই দেইখা পাঠাই নাই।
বিচিত্রা: আপনাদের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে কোথায়?
আ.হ: আছে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে।
বিচিত্রা: ইসলামপন্থী দলগুলোর মধ্যেও বিরোধ। জামাতের সঙ্গে আপনাদের এতো বিরোধ কেন?
আ.হ: না, জামাতিরা দাড়ি রাখে ছোট ছোট। হেঃ হেঃ হেঃ। ওরা মানুষের রগ কাইটা দেয়। তাগো রক্ত গরম। এইগুলা ইসলাম সাপোর্ট করে না।
বিচিত্রা: তাবলীগ জামাতিদের সঙ্গেও তো আপনাদের বিরোধ আছে?
আ.হ: তাবলীগ জামাতিরা হইলো এক্কেবারে নির্জীব। রক্ত ঠাণ্ডা। ইসলাম রার জন্য কিছু করে না। তাই আমরা পছন্দ করি না।
বিচিত্রা: আপনারা মানিক মিয়ার জনসভায় বলেছেন, ১৪ মাসে সরকার দেশের অর্ধেক ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। কীভাবে বিক্রি করলো, একটু বুঝিয়ে বলবেন?
আ.হ: বুঝেন না, লোক দেখানো পানিচুক্তি করছে। হেঃ হেঃ হেঃ। ভারতরে ট্রানজিট দিতে চায়। বিদ্যুৎ আমদানি করতে চায়। সরকার খালি ভারত ভারত করে। একটু দূরে হইলেও পাকিস্তান থেকেও তো বিদ্যুৎ আনা যায়।
বিচিত্রা: পাকিস্তান একটু বেশি দূরে হয়ে যায় না?
আ.হ: দূরে... হ্যাঁ তা একটু বেশি হয়। চেষ্টা করলে আনুন চায়।
বিচিত্রা: ইসলাম বিরোধীদের তালিকা তালিকা তৈরি করে কী করবেন?
আ.হ: রসুল (সাঃ)- এর বদনাম করছে আলী আজগর। এই রকম আরো যারা আছে ইসলাম বিরোধী, যেমন কবীর চৌধুরী, শামসুর রাহমান, শাহরিয়ার কবির এই গুলার বিচার কইরা শাস্তি দিতে হইবো।
বিচিত্রা: কী শাস্তি দেবেন?
আ.হ: বিচারে যে শাস্তি হয়। দেশের মানুষ বিচার করব।
বিচিত্রা: ড. আলী আজগর তো বলেছেন, তিনি রসুল (সাঃ) কে অপমান করে কোন কথা বলেননি।
আ.হ: সে এখন কইলেই তো আর হইলো না। সে কইছে। আমগো লোকজন শুনছে। এইডার কোনো মাপ নাই। তারে শাস্তি পাইতে অইবো।
বিচিত্রা: আপনি একবার বলেছিলেন, মানুষের চাঁদে যাওয়ার কথা মিথ্যা। অন্য কোনো দেশ থেকে ঘুরে এসে বলছে, চাঁদে গিয়েছিলাম। মানুষ যে চাঁদে গেছে এটা কি আপনার এখনো বিশ্বাস হয় না?
আ.হ: হ্যাঁ, চাঁদে মনে হয় যাওয়া যায়।
বিচিত্রা: এখন তো মানুষ মঙ্গল গ্রহেও যাওয়ার চিন্তা করছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?
আ.হ: আরে চাঁদে যাওয়া, মঙ্গল গ্রহে যাওয়াএইগুলা বড় কোনো কাম হইলো নাকি? শুধু শুধু টাকা পয়সা নষ্ট। মঙ্গল গ্রহে, চাঁদে যে কেউই যাইতে পারে। ইচ্ছা করলে আমরাও যাইতে পারি। এইডা কোনো ব্যাপার না।
বিচিত্রা: পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে আপনার মতামত কী?
আ.হ: ইসলামে পরিবার পরিকল্পনা এক্কেবারে হারাম। নাজায়েজ। এই নাফরমানি প্রচারণা বন্ধ করতে হইবো।
বিচিত্রা: অপরিকল্পিতভাবে জনসংখ্যা বেড়ে গেলে দেশে খাদ্য সংকট দেখা দেবে না?
আ.হ: না। আহার আল্লাই যোগাইবো। আল্লাহর দয়ায় আগের চেয়ে এখন খাদ্য উৎপাদন বাড়ছে। যত বেশি পোলাপান হোক না কেন এইডা খারাপ না। জন্মনিয়ন্ত্রণ মহাপাপ।
বিচিত্রা: বাংলাদেশ তো নেপালকে ট্রানজিট দিলো। এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী?
আ.হ: নেপালকে ট্রানজিট পাকিস্তান আমলেই দেয়ার কথা ছিলো। পাকিস্তান দিতে চাইছিলো। তাই এইডাতে কোনো সমস্যা নাই। এখানে ভারতের কোনো মাতুব্বরি ছিলো না। কিন্তু এখন ভারত এইখানেও মাতুব্বরি করতাছে। তাই আমরা এইডারও বিরুদ্ধে। ভারতের মাতুব্বরি ছাড়া ভুটান, শ্রীলঙ্কা এইগুলারেও ট্রানজিট দেয়া যায়।
বিচিত্রা: শুধু ভারত ছাড়া...
আ.হ: অন্য দেশগুলোরে দিলে আমগো সার্বভৌমত্ব নষ্ট অইবো না। কিন্তু ভারতরে দিলে অইবো। ভারত আমগো বুকের ওপর দিয়া আসা যাওয়া করবো। এইডা আমরা মেনে নিতে পারি না।
- ৭ কোটি করোনার ভ্যাকসিন পাচ্ছে বাংলাদেশ
- ‘ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়`-শিরোনামে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ শুরু
- ১০ হাজার মাস্ক বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার
- ভাস্কর্য ইস্যুতে মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার তাগিদ
- দৃশ্যমান হতে চলেছে বেগম রোকেয়ার ভাস্কর্য
- বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে রাজনৈতিক চক্রান্ত
- বিশ্বের সকল মুসলিম দেশে ভাস্কর্য রয়েছে
- জুয়েল হত্যা মামলায় আরও ২ জনের তিন দিনের পুলিশি রিমান্ড মঞ্জুর
- বিপাকে বিতর্কিত বক্তা মামুনুল হক
- ভাস্কর্য কি ইসলাম বিরোধী?
- কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ-বিএনপি’র সম্ভাব্য প্রার্থী
- ঠাকুরগাঁওয়ের রুহিয়া খাদ্য গুদামকে ১১০ শতক জমি দিলেন এমপি রমেশ
- নির্দিষ্ট সময়ে কাউন্সিল করতেও ব্যর্থ বিএনপি
- ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা আইনশৃংখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- বিএনপির মুখে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের কথা মানায় না: কাদের
- করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় কাজ করছে প্রধানমন্ত্রী-এমপি রমেশ চন্দ্র
- বিএনপি’র প্রধান কাজ হচ্ছে জনগণকে ধোঁকা দেয়া: পানি সম্পদ উপমন্ত্রী
- প্রকল্পের কাজ একই প্রতিষ্ঠানকে না দেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- অভিমান করেই আইসোলেশনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল
- করোনা আপডেট: গত ২৪ ঘন্টায় দেশে আরও ৩৯ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ২১৫৬
- বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ঘিরে নাশকতার ছক ধর্মভিত্তিক দলের
- বেগমপাড়ার সাহেবদের ধরতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী- কাদের
- ‘ভ্যাকসিন সংগ্রহের জন্য সকল প্রস্তুতি চূড়ান্ত করা হয়েছে’
- ‘রাষ্ট্র-অর্থের নিরাপত্তা দেওয়া বর্তমান বিশ্বের বড় চ্যালেঞ্জ’
- ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘিরে বিপুল সম্ভাবনা
- কূটনীতিকদের কাছে গুরুত্ব হারিয়েছে বিএনপি
- পঞ্চগড়ে স্ত্রী হত্যার অভিযোগ স্বামী গ্রেপ্তার
- পাটগ্রামে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
- ধর্মের নামে উস্কানিমূলক বক্তব্য বরদাস্ত করা হবে না- শিবলী সাদিক
- গোলের `মেলা` বসিয়ে দিয়েছেন রোনালদো!
- উলিপুরে ২ দিনব্যাপী মানবাধিকার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- করোনা: ভ্যাকসিন পেতে এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে সরকার
- গাইবান্ধায় ভিডিও প্রকাশের ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ
- রংপুর বিভাগে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির আশংকা
- শেখ হাসিনার হাতেই দেশ-জনগণ সবচেয়ে নিরাপদ: সমাজকল্যাণমন্ত্রী
- কেউ অপরাধ করলে তাকে ছাড় দেয়া হবে না- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- ‘নতুন প্রজন্মের জন্য জেল হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করতে হবে’
- গ্রামকে শহরে রূপান্তর করার জন্য সরকার কাজ করছে: পলক
- চিরিরবন্দরে হারিয়ে যাচ্ছে মুখরোচক খাবার ‘সিদল’
- গত বছরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে সরকার
- আওয়ামী যুবলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- বিনা মূল্যে টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে- প্রধানমন্ত্রী
- ‘নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে ভোটে অংশ নেয় বিএনপি’
- করোনা ছিল সাকিবের জন্য শাপেবর
- বিএনপির নারী নির্যাতনের নানা ঘটনা আজও ভুলেনি মানুষ
- দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
- ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার সাধ্য কারো নেই: কাদের
- ’৭৫ পরবর্তী সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম শেখ হাসিনা- সেতুমন্ত্রী
- বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর রয়েছে এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস: প্রধানমন্ত্রী
- ‘আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে মানুষ পুড়িয়ে প্রতিশোধ নিচ্ছে বিএনপি’

