বৈরী আবহাওয়া সত্ত্বেও নীলফামারীতে বাড়ছে পাটের চাষ
প্রকাশিত: ১ জুলাই ২০২২
বৈরী আবহাওয়া সত্ত্বেও নীলফামারীতে পাটের চাষ বেড়েছে। গত বছর পাটের দাম ভালো পাওয়ায় চলতি মৌসুমে কৃষকরা অধিক জমিতে পাটের চাষ করেছেন।
নীলফামারী জেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারী আবহাওয়া ও কিছু সংখ্যক মাটি পাট চাষের জন্য উপযোগী। চলতি মৌসুমে আবাদ হয়েছে ৬ হাজার ৭১০ হেক্টর জমিতে। জেলার ৬টি উপজেলার মধ্যে সদর, জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ডোমার উপজেলায় বেশি পাটের আবাদ হয়েছে । বিজেআরআই দেশি পাট -৯, বিজেআরআই তোষাপাট পাট -৭, বিজেআরআই মেস্তা -৩ এবং বিজেআরআই কেনাফ -৪ জাতের পাট চাষ করা হয়েছে।
অভ্যন্তরীণ মার্কেটে পাট থেকে তৈরি পাটজাত দ্রব্যের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাট থেকে শুধু ছালা, বস্তা ও চট এগুলোই তৈরি হয় না। পাট থেকে ১৩১ ধরনের পাটপণ্য উৎপাদন করা হচ্ছে এবং বিদেশে এই পণ্যগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
কচুকাটা গ্রামের আছির উদ্দিন নামের এক কৃষক জানান, পাট চাষের শুরুতে অনাবৃষ্টির কারণে পাট চাষের জন্য জমিতে জো না থাকায় সময়মতো পাটবীজ বপন করতে পারেনি। দেরিতে বীজ বপন করতে হয়েছে। পরবর্তী সময়ে বৃষ্টি হওয়ায় পাটের আবাদ ভালো হয়েছে।
কৃষক মো. আ. হালিম জানান, পাট আবাদ করার পরে পাট জাগ দেওয়া নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। কারণ দিন দিন ডোবা ও জলাশয়গুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় পাট জাগ দেওয়ার জায়গা পাওয়া যায় না। সময়মতো পাট জাগ দিতে না পারায় পাটের আঁশ ভালো পাওয়া যায় না।
নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, আমরা পাট চাষিদের প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি। কৃষক পাট চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে এবং পাটের ন্যায্য মূল্যও পাচ্ছে। আমরা পাটের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে নিয়ে আসবো।
তিনি বলেন, পলিথিন ব্যবহারের পরিবর্তে সর্বক্ষেত্রে পাটের ব্যবহার নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে। এতে আমাদের পরিবেশ রক্ষা পারে, পাশাপাশি পাটের হারানো ঐতিহ্য, গৌরব ফিরে আসবে।
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- ‘এ’ ইউনিট দিয়ে আজ শুরু ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা
- রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ডের ম্যাচে আরো যত রেকর্ড
- নামিরার বাজিমাত
- কোরবানির নিয়তের পর পশু বিক্রি করার বিধান
- অক্টোবরে পরীক্ষামূলক চালু হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড ৫ কূটনৈতিক দলিল সই
- থাই গভর্নমেন্ট হাউজে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- ভাঙলো ৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড
- মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চশিক্ষার বিকল্প নেই: এলজিআরডিমন্ত্রী
- দুর্ঘটনার কবলে ইসরায়েলি নিরাপত্তামন্ত্রী
- আবাসনের সুযোগ দিতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ: গণপূর্তমন্ত্রী
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করে ক্ষমতার জন্য: কাদের
- দেশের জন্য কাজ করতে আ’লীগ নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান
- দেশবাসীর অপেক্ষায় প্রতীক্ষিত সুখবর জানাল আবহাওয়া অফিস
- চাঁদা তুলে খেলতে আসা দলই গড়ল ইতিহাস
- মিল্টন সমাদ্দারের অপকর্ম তদন্তে ৩ সদস্যের কমিটি
- জুমার নামাজের ফরজ ও হারাম
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু, পরীক্ষার্থী ৩৩৮০০০
- তানজানিয়ায় বন্যা-ভূমিধসে ১৫৫ জনের মৃত্যু
- ‘পুষ্পা: দ্য রুল’ সিনেমা মুক্তির আগেই ১০০০ কোটির ব্যবসা!
- ২ মে থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা, হতে পারে কালবৈশাখীও
- গাইবান্ধায় যুব উন্নয়নে সরকারি উদ্যোগ নিয়ে মতবিনিময় সভা
- রংপুরে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- দ্বিতীয় সাক্ষাতেও গুজরাটকে হারাল দিল্লি
- খুন হওয়ার ভয়ে বাড়ি ছাড়লেন সালমান খান
- সব রোগ-ব্যাধি থেকে শেফা লাভের সূরা
- জিম্মি এক ইসরায়েলি-আমেরিকানের ভিডিও প্রকাশ করেছে হামাস
- কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- শেষ বলে ১ রানের নাটকীয় জয় পেল কলকাতা
- কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ
- বৈশাখ আয়োজনে রঙ বাংলাদেশ
- আন্তর্জাতিক চাপে মুক্ত হয়েছেন বাংলাদেশি নাবিকরা: নৌপ্রতিমন্ত্রী
- তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ৪২ ডিগ্রি, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
- টিভি চ্যানেলের অবৈধ সম্প্রচারে আইনগত ব্যবস্থা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ‘বনভূমি দখলে স্থাপিত রিসোর্টগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালবে’
- নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্তক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের
- শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- ‘আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার সামরিক সদস্যদের দ্রুত ফেরত পাঠানো হবে’
- তুলার উৎপাদন বাড়াতে ১০ কোটি টাকার প্রণোদনা
- ইসরায়েলের এই বর্বরতা মেনে নেয়া যায় না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এনএসআইর নতুন ডিজি হোসাইন আল মোরশেদ
- লালমনিরহাটে যুবলীগ কর্মীর পায়ের রগ কাটলেন যুবদল নেতা
- ‘সব প্রাইভেট হাসপাতালের রোগনির্ণয় ফি নির্ধারণ করা হবে’
- পরীক্ষামূলক জিরা চাষে কৃষকের বাজিমাত
- জনপ্রিয় অভিনেতা রুমি মারা গেছেন
- ত্বকের দাগ দূর করবেন যেভাবে
- গরমকালে বাড়ি ঠান্ডা রাখার চীনা প্রাচীন কৌশল
- ‘যাকাত বোর্ড শক্তিশালী হলে দারিদ্র্য বিমোচন ত্বরান্বিত হবে’