• সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৬ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

‘ডিজিটাল কমার্সের জন্য ডাকঘর নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান’

প্রকাশিত: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২  

ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডাকঘরের দিন শেষ হয়নি। বরং আরো বাড়ছে। ডিজিটাল কমার্সের জন্য ডাকঘর এখন একটা নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা জিপিও পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় আমরা ডিজিটাল যুগের উপযোগী ডাক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় ডাকঘর ডিজিটালাইজেশনের পথ-নকশা তৈরি করছি। শিগগিরই তা বাস্তবায়ন শুরু হবে। এরই মধ্যে ১৪টি শর্টিং সেন্টার নির্মাণ ও ডিজিটালাইজ করা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, ট্রেনে চিলিং বগি ও ডাকের অন্যান্য গাড়িতে চিলিং ভ্যান চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ডাক ব্যবস্থাকে ডিজিটালাইজ করার পাশাপাশি কর্মরত ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও ডিজিটাল দক্ষতা প্রদান করা হয়েছে। এর ফলে উৎপাদনমুখী কর্মকাণ্ডের ডিজিটালাইজেশনের ভিত তৈরি হয়েছে। ডাক বিভাগের কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের নিয়ে তৈরি করা এ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সহসাই ডাকসেবা কাঙ্ক্ষিত মানে উন্নীত হবে।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ ছিল ডাক সার্ভিসকে একটা ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়া। আমরা এরই মধ্যে সেটা পেরেছি। দেশব্যাপী ডাকঘরের যে বিশাল অবকাঠামো ও জনবল আছে, তা দেশের অন্য যেকোনো প্রতিষ্ঠানের নেই। হিমায়িত খাবার থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায় ক্রেতার হাতে পৌঁছে দিতে বা তাদের পণ্য আনতে ডাকঘরের বিকল্প নেই।

জিপিও পরিদর্শনের সময় গ্রাহকসেবা ও জিপিওর পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের তদারকি আরো জোরদার করার নির্দেশ দেন মন্ত্রী। এ সময় ডাক বিভাগের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হারুন উর রশিদসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –