• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে ৫২ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের এপিএ চুক্তি

প্রকাশিত: ৩ জুলাই ২০২২  

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) করেছে ৫২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। রোববার (৩ জুলাই) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এ চুক্তি সই হয়। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে ২০২১-২২ অর্থবছরে এপিএ বাস্তবায়নে সেরা ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া শুদ্ধাচার পুরস্কারও দেওয়া হয়।

২০২০-২১ অর্থবছরে এপিএ বাস্তবায়নে সেরা ১০টি মন্ত্রণালয়/বিভাগ হলো, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও অর্থ বিভাগ।

২০২১-২২ অর্থবছরে সিনিয়র সচিব বা সচিবদের মধ্য থেকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের পদ থেকে অবসরে যাওয়া মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম ও পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) মো. মামুন-আল-রশীদ, যৌথভাবে ‘শুদ্ধাচার পুরস্কার, ২০২১-২২’ পেয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন। এ সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

সরকারি কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বাড়ানো এবং গতিশীলতা আনতে সরকার কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি চালু করে। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে সিনিয়র সচিব বা সচিবের মধ্যে প্রতি বছর এ চুক্তি সই হয়ে থাকে। এবার ৫২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সই হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জানানো হয়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে এপিএ প্রণয়নে সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার ২০১৮, রূপকল্প-২০৪১, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগ ও প্রতিশ্রুতি, অষ্টম পাঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-২০৩০, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০, মেগা প্রকল্প, মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন এবং এডিপি বাস্তবায়নকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মন্ত্রণালয় বা বিভাগগুলোর নিজস্ব পরিকল্পনা ও অ্যালোকেশন অব বিজনেস অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট কার্যক্রম এপিএতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। 

– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –