৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব নিশ্চিতে ৭ বছর সময় পাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো
প্রকাশিত: ২৮ মার্চ ২০২৩

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) মন্ত্রিসভায় উঠছে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনী প্রস্তাব। এতে রাজনৈতিক দলের সর্বস্তরের কমিটিতে ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব নিশ্চিত করার সময় ২০২০ সাল থেকে ১০ বছর বাড়িয়ে ২০৩০ সাল করাসহ বেশ কয়েকটি সংশোধনী প্রস্তাব উঠছে। মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পেলে সংসদের আসন্ন অধিবেশনে এটি বিল আকারে উঠতে পারে। বিল পাস হলে দলগুলো আরও সাত বছর সময় পাচ্ছে। আগামী ৬ এপ্রিল সংসদের ২২তম অধিবেশন বসবে। আইন মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয় সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
সংশোধনী প্রস্তাবে ইসির অনুমোদিত ইভিএমে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার আঙুলের ছাপ দিয়ে সর্বোচ্চ ১ শতাংশ ভোটারের ব্যালট ইস্যুর বাধ্যবাধকতার বিধানটি আমলে নেওয়া হয়নি। তবে তাদের প্রস্তাবিত যেকোনও পর্যায়ে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়ার ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনকে দেওয়ার বিধান রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, আরপিও সংশোধনী মন্ত্রিসভা বৈঠকে উঠবে। বৈঠকের ওয়ার্কিং পেপার দিয়ে আমাদের এ তথ্য জানানো হয়েছে। ওই বৈঠকে ইসির প্রতিনিধি হিসেবে সচিব মহোদয় উপস্থিত থাকবেন বলেও জানান এই অতিরিক্ত সচিব।
জানা গেছে, কয়েক বছর অপেক্ষার পর আরপিও সংশোধনী মন্ত্রিসভা বৈঠকে উঠছে। এতে ১৫-১৭টি ধারা-উপধারায় সংশোধনী আসতে পারে। ইভিএমে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার আঙুলের ছাপে সর্বোচ্চ এক শতাংশ ভোটারকে ভোট দেওয়ার জন্য ব্যালট ইস্যুর বিধান আরপিওতে যুক্তের প্রস্তাব করেছিল ইসি। কিন্তু আইন মন্ত্রণালয়ের আপত্তিতে তা সংশোধনী প্রস্তাবে থাকছে না। বিষয়টি সার্কুলার জারি করার বিদ্যমান যে প্রথা রয়েছে তা-ই বহাল থাকছে।
এছাড়া মনোনয়নপত্র দাখিলের আগের দিন কৃষি ও ক্ষুদ্রঋণ এবং বিলখেলাপিরা তাদের খেলাপি টাকা পরিশোধ করলেই নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন। বিদ্যমান আইনে সাত দিন আগে এসব পরিশোধের বিধান রয়েছে।
এছাড়া সংশোধনীর অনুচ্ছেদ ২৫-এ ভোটকেন্দ্রে পেশিশক্তির প্রভাব বিস্তার করলে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচন কর্মকর্তা কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচন বন্ধ করবেন তার বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে। অনুচ্ছেদ ৩১ ও ৩৬-এ ব্যালট পেপারের পেছনে অফিসিয়াল সিল ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর না থাকলে তা গণনায় আনা যাবে না এমন বিধান স্পষ্ট করা হয়েছে।
অনুচ্ছেদ ৩৬(১১)-এ ভোটগণনার বিবরণী ও ব্যালট পেপারের হিসাব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তার এজেন্টকে দেওয়ার বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ৭৮(২) অনুচ্ছেদে ভোটগ্রহণ শুরুর আগের ৪৮ ঘণ্টা ও পরের ৪৮ ঘণ্টায় কেউ বিশৃঙ্খলামূলক আচরণ, অস্ত্র ও পেশিশক্তি প্রদর্শন এবং ভোটগ্রহণ কাজে নিয়োজিতদের ভয় দেখালে সর্বোচ্চ সাত বছর ও সর্বনিম্ন দুই বছর জেল-জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সংশোধনীর ৮৪এ ও ৮৪বি অনুচ্ছেদে ভোটার, পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং পেশিশক্তির বিস্তার বন্ধে সাজার কথা বলা হয়েছে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বিদায়ী কে এম নূরুল হুদা কমিশন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধনের উদ্যোগ নেয়। তারা পুরো আইনটি বাংলায় প্রণয়নে উদ্যোগ নেয়। এমনকি আইনের শিরোনাম পরিবর্তন করে গণপ্রতিনিধিত্ব আইন করার প্রস্তাব করে সরকারের কাছে পাঠায়। তবে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে প্রণীত আইনটি পরিবর্তনে সরকার আপত্তি জানায়। পরে ইসি সংশোধনীর প্রস্তাব থেকে সরে আসে। এ সময় আইনের বিধান মতে এর বাংলা পাঠ প্রকাশ করা হয়।
পরে কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন ইসি দায়িত্ব নেওয়ার ছয় মাসের মধ্যে আগস্টে আরপিও সংশোধনে একগুচ্ছ প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। এরপর সরকারের কোনও সাড়া না পেয়ে গত ২৯ সেপ্টেম্বর, ১০ অক্টোবর ও ২৭ নভেম্বর অগ্রগতি জানতে চেয়ে তিন দফা চিঠি দেয়। এরপর গত বছরের শেষ দিকে সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের একাধিক জিজ্ঞাসার জবাব দেওয়ার মাধ্যমে গত ফেব্রুয়ারিতে বিলটির সংশোধনী প্রস্তাব চূড়ান্ত হয়।
এর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইভিএমে অনুষ্ঠানের বিধান যুক্ত করে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর আরপিওতে সংশোধনী আনা হয়েছিল। ওই সংশোধনীসহ ১৯৭২ সালে প্রণীত এই নির্বাচনি আইনটি মোট ১৭ বার সংশোধন হয়েছে। এবারের সংশোধনীটি হবে ১৮তম।
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- তাপপ্রবাহ আরও বাড়তে পারে
- নীলফামারীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় শিশু নিহত
- এবারের বাজেট ৭ লাখ কোটি টাকা: প্রধানমন্ত্রী
- ‘জামায়াতকে কর্মসূচি পালনে অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে’
- পুঁজিবাজারে স্থায়ী হচ্ছে কর অবকাশ সুবিধা
- অগ্রাধিকার মেগা প্রকল্পে
- গাজীপুর আ. লীগ পুনর্গঠন হবে
- মুখ্য নির্বাহী থাকতে পারবেন না ইউএনওরা
- জুনেই শুরু হচ্ছে পুরান রেল সেতু উন্নীতকরণ কাজ
- জুলাইয়ে পরীক্ষামূলক শুরু হচ্ছে সর্বজনীন পেনশন
- আনসার ও ভিডিপিদের পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
- বিশ্বশান্তি রক্ষায় সেবা ও ত্যাগে শীর্ষে বাংলাদেশ
- পতেঙ্গা-আনোয়ারা সংযুক্তি তিন মাস পরেই
- রাণীশংকৈলে পুকুর খননে মিলল দুধের মতো পানি, এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য
- প্রধানমন্ত্রীকে চীন সফরের আমন্ত্রণ
- ব্রণের কারণ মেকআপ কিনা যেভাবে বুঝবেন
- বাজেট অধিবেশন শুরু হচ্ছে বুধবার
- তিনবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হওয়ায় এরদোয়ানকে রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
- সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৩৩ হাজার ৭৩৫ হজযাত্রী
- গরমে শরীর চাঙ্গা-ফুরফুরে রাখে যেসব খাবার
- ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কবে থেকে বিক্রি জানালেন রেলমন্ত্রী
- `প্রবাসী কর্মীদের আন্তরিকতার সঙ্গে সর্বোত্তম সেবা দিতে হবে`
- বাংলাদেশকে শ্রীলংকা বানাতে চায় বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
- চক্ষু শীতলকারী উত্তম জীবনসঙ্গী লাভের দোয়া
- পীরগঞ্জে পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা
- পলাশবাড়ীতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, প্রাণ গেল চালকের
- নিজের অবসরের বিষয়ে যা জানালেন ধোনি
- আমার জায়েদ খান হলে, বালিশের নিচে রাখব: শবনম ফারিয়া
- এরদোগানের জয়ে চাঙা তুরস্কের শেয়ারবাজার
- ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠক
- স্বাস্থ্যখাতে ৩ বছরে ৭০ হাজার জনবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে
- ‘উন্নয়নে কোরিয়ার সাফল্য বাংলাদেশকে অনুপ্রাণিত করেছে’
- দেশকে বিশ্বের বুকে পরিচিত করেছেন শেখ হাসিনা: আইনমন্ত্রী
- মিনমিনে আন্দোলনে সেইফ এক্সিট হবে না: ওবায়দুল কাদের
- ঠাকুরগাঁওয়ে ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণ ছাত্রলীগের
- করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৭
- `নতুন শিক্ষাক্রমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে`
- পঞ্চগড়ে বর্ডার হাট প্রতিষ্ঠায় বিজিবির আপত্তি নেই: মহাপরিচালক
- দাপট দেখাবে কালবৈশাখী, বৃষ্টিতে ভিজবে সব বিভাগ
- দিনাজপুরে আমের বাম্পার ফলন
- চলতি হজ মৌসুমের নতুন লোগো প্রকাশ
- দেশে তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে
- কূটনীতিকদের আনসার কীভাবে নিরাপত্তা দেবে, তা চূড়ান্ত
- গাজীপুরে শৃঙ্খলার সঙ্গে ভোট হচ্ছে: ইসি আলমগীর
- ‘প্রকৌশল ও প্রযুক্তির উন্নয়নই একটি দেশের মূল উন্নয়ন’
- এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন শিক্ষামন্ত্রী
- মসলার বাজার নিয়ন্ত্রণে আজ থেকে অভিযান
- ‘নিজেকে জনগণের সেবক মনে না করলে চাকরি করার দরকার নেই’
- বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া, হুমকি দিয়ে শ্বশুরবাড়ি ভাংচুর করল ঘরজামাই
- তিন ক্যাটাগরির প্রাথমিক বিদ্যালয়কে ‘সরকারি স্কুল’ লেখার অনুমতি