ইসলামবিমুখতা থেকে বাঁচার উপায়
প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
মুসলিম সমাজে ক্রমেই বাড়ছে ইসলামবিমুখতা। বিশেষত আধুনিক শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম ইসলামী শিক্ষা, নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও বিশ্বাস থেকে দূরে সরে যাচ্ছে প্রতিদিন। ফলে মুসলিম সমাজ-কাঠামোতে নানামুখী সংকটের সৃষ্টি হচ্ছে। এসব সংকট থেকে বাঁচার উপায় হলো বিশুদ্ধ ইসলামের চর্চা করা এবং তরুণদের ইসলামী শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ করা।
ধর্মহীন কারা?
ইসলামের ইতিহাসে নানা শব্দ দ্বারা ধর্মহীন ব্যক্তিদের বোঝানো হয়েছে। তা হলো—
১. জিন্দিক : প্রাচীনকালে ধর্মহীন ব্যক্তিকে বোঝাতে জিন্দিক শব্দটি ব্যবহৃত হতো। জিন্দিক এমন ব্যক্তিকে বলা হয়, যারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়তের কথা মুখে স্বীকার করলেও অন্তরে কুফরি লালন করে। তারা ইসলামের বহু অবৈধ জিনিসকে বৈধ মনে করে। যেমন ব্যভিচার, সুদ, মদপান ইত্যাদি।
২. মুরতাদ : কোনো সাবালক ও সুস্থ মুসলিম সুস্পষ্ট ভাষায় কুফরির ঘোষণা দেওয়া। যেমন—এ কথা বলা যে আমি কুফরি করলাম অথবা এমন কোনো কাজ স্বেচ্ছায় করা, যা ইসলাম থেকে বের করে দেয়।
৩. দাহরি : এমন লোকদের দাহরি বলা হয়, যারা পরকালে বিশ্বাস করে না। যারা বিশ্বাস করে পুনরুত্থান বলতে কিছু নেই, পরকালে আল্লাহ সশরীরে ওঠাবেন না।
৪. মুলহিদ : ধর্মহীনতা পরিচয় দিয়ে আল্লামা ইবনে আশুর (রহ.) লেখেন, ‘যখন মধ্যপন্থাকে সত্য ও সঠিকের সঙ্গে তুলনা করা হয়। তখন ইলহাদ (ধর্মহীনতা) বলা হবে মধ্যপন্থা ত্যাগ করে বাতিলের প্রতি ঝুঁকে যাওয়াকে এবং কুফরি ও বিশৃঙ্খলাকে।’ (আত-তাহরির ওয়াত-তানভির : ৯/১৮৯)
ধর্মহীনতার সূচনা
মুসলিমসমাজে ধর্মহীনতার সূচনা হয় বিশ্বাসগত বিকৃতির মাধ্যমে। যার অন্তরালে ছিল নবুয়তকে অস্বীকার করা। কিন্তু তাদের সংখ্যা ছিল হাতে গোনার মতো। যেমন—ইবনে রাওয়ান্দি (মৃত্যু ৯১১ খ্রি.)। এ ছাড়া মুসলিমসমাজে এমন একদল দার্শনিকের জন্ম হয়, যারা বাহ্যত মুসলিম হলেও আল্লাহর বিভিন্ন গুণাবলি ও নবুয়তের নানা দিক এমনভাবে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করেছে, যা দ্বারা ধর্মের প্রতি তাদের অবিশ্বাসই প্রকাশ পায়। (প্রবন্ধ : আল-ইলহাদু ওয়া আসারুহু আলাল ফারদি ওয়াল মুজতামায়ি, পৃষ্ঠা ৮)
ধর্মহীনতা প্রসারের কারণ
ড. আহমদ মুয়াজ হক্কি আধুনিক যুগে ধর্মহীনতার প্রভাব বৃদ্ধির পাঁচটি কারণ নির্ণয় করেছেন। তা হলো—
১. ঔপনিবেশিক শাসন : পশ্চিমা ঔপনিবেশিক শাসন মুসলিম বিশ্বে ধর্মহীনতা বৃদ্ধির পেছনে অন্যতম কারণ। কেননা ইউরোপীয়দের শিক্ষা, আচার-আচরণ ও জীবনদর্শন এবং ঔপনিবেশিক শাসকদের ছত্রচ্ছায়ায় পরিচালিত ব্যাপক খ্রিস্টান মিশনারি কার্যক্রম মুসলিম বিশ্বকে ক্রমেই ধর্মহীন করে তুলেছে। বস্তুত ধর্মহীনতা ও স্বেচ্ছাচারিতাই এখন পুঁজিবাদী পশ্চিমা জগতের প্রধান ধর্ম।
২. পুঁজিবাদী অন্ধকার : বর্তমান বিশ্বের প্রায় সর্বত্র পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত। পুঁজিবাদ চরম আর্থিক বৈষম্য, সম্পদের মোহ, অন্ধ সামাজিক প্রতিযোগিতা এবং অপরাধপ্রবণতা সৃষ্টি করেছে, যা মানুষকে ধর্মবিমুখ করছে।
৩. ইউরোপীয়দের তুলনায় পিছিয়ে পড়া : মুসলিম বিশ্বে ধর্মবিমুখ ইউরোপীয়দের ঔপনিবেশিক শাসন, আধুনিক জীবনযাত্রার প্রতিযোগিতায় তাদের তুলনায় মুসলিমদের পিছিয়ে পড়া মুসলিমদের ধর্মবিমুখ করতে ভূমিকা রাখছে। কেননা, ধর্মপ্রত্যাখ্যানকারী পশ্চিমাদের বাহ্যিক এবং অস্বাভাবিক উন্নতি তাদের মনে হয় পশ্চিমাদের উন্নয়নে ধর্মবিমুখতার বিশেষ ভূমিকা আছে।
৪. অজ্ঞতা : ধর্মীয় বিষয়ে অজ্ঞতা মুসলিমসমাজে ধর্মহীনতার অন্যতম প্রধান কারণ। ধর্মের ব্যাপারে যথাযথ জ্ঞান না থাকায় ইসলামের মহিমা ও মাহাত্ম্য বুঝতে পারে না এবং ইসলামকে অন্যান্য ধর্মের মতো প্রথাসর্বস্ব রীতি-নীতি মনে করে।
৫. মানবীয় জ্ঞান-বুদ্ধির ওপর নির্ভরতা : মানবীয় জ্ঞানবুদ্ধির ওপর নির্ভরতা বৃদ্ধি পাওয়াও ধর্মহীনতা প্রসারের অন্যতম কারণ। কেননা, মানবীয় জ্ঞান-বুদ্ধির একটি সীমা রয়েছে। আর যখন কোনো ব্যক্তি মানবীয় জ্ঞানের ওপর নির্ভর করে, তখন কোনো ঐশ্বরিক বিষয় তার বোধগম্য না হলেই সে তা প্রত্যাখ্যান করে। (প্রবন্ধ : আল-ইলহাদু ওয়া আসারুহু আলাল ফারদি ওয়াল মুজতামায়ি, পৃষ্ঠা ৮)
মানবজীবনে ধর্মহীনতার প্রভাব
ধর্মহীনতা মানবজীবনে নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে। এতে তৈরি হয় বহুমুখী নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা। যেমন—
১. উদ্দেশ্যহীন জীবন : একজন ধর্মহীন মানুষ—যে পরকালে বিশ্বাস করে না, তার কাছে পার্থিব জীবন প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি, ভালো-মন্দই শেষ কথা। ফলে জীবনের একপর্যায়ে অবসাদ ও ক্লান্তি তাকে হতাশ করে দেয়। বহু ধর্মহীন মানুষকে হতাশাগ্রস্ত হয়ে আত্মহত্যা করতে দেখা যায়।
২. মানসিক অস্থিরতা : একজন অবিশ্বাসী মানুষ যখন পার্থিব উপায়-উপকরণ হারিয়ে ফেলে, তখন সে আশ্রয়হীন ও একাকী অনুভব করে। বিপরীতে একজন বিশ্বাসী মহান স্রষ্টার প্রতি আস্থা রেখে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখে এবং সে কখনো মানসিক আশ্রয় হারিয়ে ফেলে না।
৩. অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি : ধর্মহীন মানুষের ভেতর পরকালীন জবাবদিহি, ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার প্রতি অনাস্থা থাকায় তাদের ভেতর স্বার্থপূজা ও অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি করে। রাষ্ট্রীয় আইন তাকে বাহ্যিকভাবে শৃঙ্খলাবদ্ধ করে রাখলেও অন্তরালে তাদের অপরাধের ফিরিস্তি বেশ দীর্ঘ।
৪. প্রবৃত্তির দাস : পরকাল, ঈমান ও স্রষ্টার ধর্মহীন মানুষের কোনো সম্পর্ক থাকে না। ফলে সে পার্থিবকে শুধু ভোগ-বিলাসের বলেই মনে করে এবং মনে যা ইচ্ছা তাই করে। এভাবেই একসময় তারা নীতি-নৈতিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধ বিসর্জন দিয়ে প্রবৃত্তির দাসে পরিণত হয়।
৫. পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে বিশৃঙ্খলা : ধর্মহীন মানুষ বিধিবদ্ধ বিয়ে ও পারিবারিক জীবনে বিশ্বাস করে না। ফলে বেশির ভাগ ধর্মহীন মানুষ সংসার জীবনে স্থির হতে পারে না এবং পৃথিবীতে তাদের কোনো উত্তরসূরিও রেখে যেতে পারে না। সমাজের বেশির ভাগ মানুষ ধর্মে বিশ্বাসী, ধর্মের প্রতি সহানুভূতিশীল। কিন্তু ধর্মহীন মানুষরা অন্যের বিশ্বাস ও মূল্যবোধে আঘাত করে, যা থেকে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়।
ধর্মহীনতা থেকে আত্মরক্ষার উপায়
মুসলিম বিশ্বকে ধর্মহীনতার সাইক্লোন থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজন বহুমুখী উদ্যোগ ও আয়োজনের। মৌলিকভাবে সেগুলো হলো—
এক. তাওহিদের দাওয়াত : তাওহিদ বা একত্ববাদের দাওয়াতই ইসলামের মূলকথা। একত্ববাদের বিশ্বাস বান্দার মনে দৃঢ় হলে সে ধর্মহীনতা বিষ থেকে আত্মরক্ষা করতে পারবে। এ জন্য আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আমি প্রত্যেক জাতির কাছে রাসুল প্রেরণ করেছি এই মর্মে যে তোমরা আল্লাহর ইবাদত কোরো এবং তাগুত পরিহার কোরো।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৩৬)
দুই. ধর্মীয় শিক্ষায় গুরুত্বারোপ : শিশুর শিক্ষাজীবনে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ধর্মহীনতার সয়লাব থেকে আত্মরক্ষা করা সম্ভব হবে। আল্লাহ বলেন, ‘কেন তাদের প্রত্যেক দলের একাংশ বের হয় না, যাতে তারা দ্বিন সম্পর্কে জ্ঞানানুশীলন করতে পারে এবং তাদের সম্প্রদায়কে সতর্ক করতে পারে, যখন তারা তাদের কাছে ফিরে আসবে, যাতে তারা সতর্ক হয়।’ (সুরা তাওবা, আয়াত : ১২২)
তিন. বুদ্ধিবৃত্তিক উদ্যোগ : দ্বিনের ব্যাপারে সংশয় পোষণকারীদের সংশয় দূর করতে বহুমুখী বুদ্ধিবৃত্তিক উদ্যোগ প্রয়োজন। যাতে থাকবে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইসলামের সঠিক বক্তব্য তুলে ধরা এবং লেখনীর মাধ্যমে সংশয়বাদীদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া।
রুখে দিতে হবে ধর্মহীনতার সয়লাব
সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) বলেন, ‘ইসলামী বিশ্বের উচিত তার মেধা ও মননগুলো, তাদের দ্বিনি কেন্দ্রগুলো, তাদের সাংস্কৃতিক শক্তিগুলোকে এসব ধর্মহীন যুবক ও শিক্ষিত তরুণদের সেবায় নিয়োজিত করা। যেন তারা ইসলামের মৌলিকত্ব, তার বিশ্বাসগুলো, প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য, নীতিমালা ও জীবনব্যবস্থা ও রিসালাতে মুহাম্মাদির মর্মকথা বুঝতে পারে। আর এই প্রচেষ্টা তত দিন অব্যাহত রাখতে হবে, যত দিন না চিন্তার ব্যাধি ও মানসিক অস্থিরতা দূর হয়ে যায় এবং জ্ঞান, বুদ্ধি ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে ইসলামের ওপর সন্তুষ্ট হয়ে যায়।’ (রিদ্দাতুন, ওয়ালা আবা বাকরিন লাহা, পৃষ্ঠা ১৯)
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- দেবীগঞ্জ পৌরসভার প্রথম মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আবু বকর
- বিদায় নিলেন হাতীবান্ধা উপজেলার সহকারী কমিশনার শামীমা সুলতানা
- কুড়িগ্রামে নদ-নদীর তীরে মাঠজুড়ে শুধু সাদা কাশফুলের সমারোহ
- পাটের ভালো ফলনের সঙ্গে ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় খুশি রংপুরের চাষিরা
- সৈয়দপুরে বিমানের ফ্রি এসি বাস প্লেনে চলাচলের আগ্রহ বাড়িয়েছে
- নীলফামারীর পূজা মণ্ডপগুলোতে উৎসবের আমেজ
- সিসি ফুটেজে চোর শনাক্ত: ডোমারে চুরি যাওয়া মালামাল উদ্ধার
- চরাঞ্চলের শিক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শনে গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির
- বিরামপুরে জমি চাষ করা ট্রাক্টর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চালক নিহত
- শিগগিরই আইপি টিভির রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হবে: ড. হাছান মাহমুদ
- কুড়িগ্রামে রাতভর বিশেষ অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৮ আসামি গ্রেফতার
- প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে করোনাকালেও উন্নয়ন কাজ থেমে নেই: হুইপ গিনি
- প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে
- কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে শ্যালকের আঘাতে ভগ্নিপতির মৃত্যু
- রংপুরে ওষুধ ফ্যাক্টরিতে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত
- দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে: কৃষিমন্ত্রী
- প্রথম দেখায় পুরুষরা নারীদের যে পাঁচটি বিষয় খেয়াল করে
- ‘ইভ্যালির গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দেয়ার বিষয়ে বিবেচনা করছে সরকার’
- ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে নিরলসভাবে কাজ করছে আরডি’
- ক্রীড়ায় আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ বৃদ্ধির পরামর্শ স্থায়ী কমিটির
- বিদেশে স্থায়ী বসবাসের জন্য বিএনপির নেতাদের অপকৌশল
- চলতি বছরের শেষ নাগাদ দেশে ৫-জি সেবা চালু করা হবে: জয়
- করোনা আপডেট: গত ২৪ ঘন্টায় দেশে আরও ৩৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৩৭৬
- ২২ বছর পর কৃষকদলের নতুন কমিটি, জানেন না খালেদা
- নীলফামারীতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত
- রংপুরে কিস্তির চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
- লাশের পকেটে চিরকুট, ছিল মোবাইল নম্বর
- পীরগঞ্জে পর্নোগ্রাফির আলামতসহ ওয়ারেন্টভুক্ত ৮ আসামি গ্রেপ্তার
- মেসির চেয়ে রোনালদোর আয় বেশি
- ফের সিনেমার গানে হাবিব
- অস্থিতিশীল আফগানিস্তান নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করে বাংলাদেশ
- দেশে ফিরছেন ১৪ বাংলাদেশি ও ১৬০ আফগান শিক্ষার্থী
- মিঠাপুকুরে অনুমোদনহীন পণ্য বিক্রির অভিযোগে ২ প্রতিষ্ঠানের জরিমানা
- যুবদলের কমিটি নিয়ে তারেকের বিরুদ্ধে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
- পদ্মা সেতুতে পূর্ণাঙ্গ রূপ পেল সড়কপথ
- মহামারির ধাক্কা সামলে উঠছে বাংলাদেশ
- নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই সবকিছু দেখছে সরকার: প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ
- সমুদ্র ছুঁয়ে রানওয়ে হতে যাচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দরে
- টিকা নিশ্চিত করতে বৈশ্বিক অঙ্গীকার জোরদার করতে হবে: স্পিকার
- আইভি রহমানের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
- সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখতেন আইভি রহমান
- বাংলাদেশের সড়ক উন্নয়নে ১৭৮ কোটি ডলার দিচ্ছে এডিবি
- চার মাসেও চালু হয়নি নীলফামারীর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র
- বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের রাজস্ব আহরণ ১০ বছরে সর্বোচ্চ
- ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের মাসিক ফি ইচ্ছামতো নেওয়া যাবে না: বিটিআরসি
- আওয়ামী লীগ আমার পরিবার,বাংলাদেশটাই আমার পরিবার- শেখ হাসিনা
- কুড়িগ্রামে কোভিড-১৯ বন্যা ও ত্রাণ নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- রাতের যে দোয়ায় আল্লাহ বান্দাকে ফেরান না
- ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তায় বড় ধস
- করোনা মোকাবিলায় সরকার সক্ষমতার প্রমাণ দিয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী


