মহাবিজয়ের মহানায়ক
প্রকাশিত: ১৬ ডিসেম্বর ২০২১

কামাল চৌধুরী
এ রকম সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রধান আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেন। রেসকোর্স ময়দানের সেই সময়টা বাংলার আকাশের রং বদলে দিয়েছিল।
হাজার বছরেরও বেশি সময়ের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে সীমাহীন ত্যাগ আর ৯ মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে সেদিন অর্জিত হয়েছিল বাঙালির বিজয়। ভারতীয় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল অরোরা মুক্তিবাহিনী এবং মিত্রবাহিনীর পক্ষে পাকিস্তানি বাহিনীর সেই আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেন।
এই ছবিটা আজও বিজয়ের উজ্জ্বল সাক্ষী হয়ে আছে আমাদের ইতিহাসে।মুক্তিকামী প্রতিটি বাঙালির জন্য এটি ছিল শ্রেষ্ঠতম মুহূর্ত। আমরা সেদিন রক্তস্নাত একটি বিজয়ের পতাকা বাংলার আকাশে ওড়াতে সক্ষম হয়েছি। আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত করে এ বিজয়ের মহানায়ক একজন। তিনি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
মুক্তিযুদ্ধকালে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি ছিলেন। প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর প্রহর গুনেছেন। তাকে হত্যা করার জন্য ইয়াহিয়া বিচারের নামে প্রহসন করেছে। কারাবন্দিদেরকে দিয়ে মিয়ানওয়ালী কারাগারে তাকে হত্যা করার চেষ্টাও হয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সেই কঠিন সময়গুলোতে যখন বঙ্গবন্ধুর ভাগ্য অনিশ্চিত তখন অন্নদাশঙ্কর রায় তার বিখ্যাত—‘যতকাল রবে পদ্মা যমুনা/ গৌরী মেঘনা বহমান/ ততকাল রবে কীর্তি তোমার/ শেখ মুজিবুর রহমান।/ দিকে দিকে আজ অশ্রুগঙ্গা/ রক্তগঙ্গা বহমান/ তবু নাই ভয় হবে হবে জয়/ জয় মুজিবর রহমান।’ কবিতাটি রচনা করেন। সেটি তিনি রচনা করেছিলেন ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে। তারও আগে একাত্তরের ৭ মার্চের সেই অগ্নিগর্ভ ভাষণে উজ্জীবিত হয়ে ১৬ মার্চ কবি জসীমউদ্দীন বঙ্গবন্ধুকে তুলনা করেছিলেন ভিসুভিয়াসের সঙ্গে।
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্রের হুংকারে আমরা দেখি তার সেই অমর ভাষণের প্রতিধ্বনি। বিশ্বসভায় তিনি পরিণত হয়েছেন ‘পোয়েট অব পলিটিক্স’ হিসেবে। এপ্রিল মাসে ‘নিউজ উইক’ পত্রিকা তাকে আখ্যা দিয়েছিল ‘রাজনীতির কবি’ নামে। বস্ত্তত পদ্মা-যমুনার জলস্রোত ও ভিসুভিয়াসের অগ্নি উদ্গীরণ আর একটি জাতির স্বপ্ন এবং আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করার এই বহুমাত্রিক বৈশিষ্ট্য বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বকে বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছে। সে কারণেই বাঙালির ইতিহাসে বহু বিখ্যাত নেতার উপস্থিতি সত্ত্বেও শেখ মুজিব ছিলেন আলাদা ও স্বতন্ত্র। তিনি সত্যিকার অর্থেই বাঙালির চিরকালের প্রতীক মানুষ।
মুক্তিযুদ্ধের সেই দিনগুলো খুব সহজ ছিল না। একটি প্রশিক্ষিত শক্তিশালী সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে গ্রাম-গঞ্জের সাধারণ মানুষ তাদের প্রাণপ্রিয় নেতার আহ্বানে মরণপণ যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছেন, এই উপমহাদেশেও আমরা এরকম উদাহরণ দেখি। কিন্তু বঙ্গবন্ধু সম্ভবত এক্ষেত্রে উজ্জ্বলতম ব্যতিক্রম। তিনি বাঙালি জাতিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদেরই একজন হিসেবে। কিন্তু এই নেতৃত্ব শুধু অন্যদিকে বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই। আর এই দুই মিলে লড়াইটা পরিণত হয়েছিল ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ মানবিক এক লড়াই।
মুক্তির যে অন্বেষা বঙ্গবন্ধু সারাটা জীবন লালন করেছেন তার মূলে ছিল বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রাম এবং বক্তৃতায় সেই স্বপ্ন উঠে এসেছে বারবার। ৭ মার্চের ভাষণে যখন তিনি অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিচ্ছেন তখন তার নির্দেশনার মধ্যেও ছিল ‘গরিবের যাতে কষ্ট না হয়’।
এইভাবে তার স্বপ্ন ও সংগ্রাম ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। কারণ শান্তি প্রতিষ্ঠায় এনে দিয়েছেন কাঙ্ক্ষিত বিজয়। সেই দিনগুলোতে অনেকেই ভাবতে পারেননি যে, বাংলাদেশ খুব অল্প সময়ে বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হবে। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য সহযোগী জাতীয় চার নেতা এবং অন্যান্য ব্যক্তি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন ও চেতনাকে ধারণ করেছেন এবং বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার পর পরিচালনা করেছেন মুক্তিযুদ্ধ। তাদের হৃদয়ে সার্বক্ষণিক অনুপ্রেরণা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব।
অন্যদিকে স্বজন হারানোর শোক। দুই. মিলেমিশে আনন্দ ও বেদনার এক মিশ্র অনুভূতি ছড়িয়ে ছিল সর্বত্র। সর্বোপরি বঙ্গবন্ধু ছিলেন পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি। সাধারণ মানুষের মনে হয়েছে এই বিজয় যেন অপূর্ণ। মুক্তির মহানায়ক ফিরে আসেননি তখনো। তারা অপেক্ষা করেছেন বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তনে। অনেকটা ট্রয়ের যুদ্ধের পরে ইথাকার রাজা অডিসিয়াসের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মতো। হোমারের ওডিসি মহাকাব্যের অন্যতম চরিত্র অডিসিয়াস বহু চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ফিরে এসেছিলেন তার দেশে। ১০ জানুয়ারি ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশে সেদিন পূর্ণতা পেয়েছিল আমাদের বিজয়। সেদিন মুক্তিযোদ্ধারা এবং সাধারণ মানুষেরা যেভাবে আনন্দ করেছে, সেটি অবিস্মরণীয়। এই প্রত্যাবর্তন ওডিসির মহাকাব্যিক ঘটনাকেও ছাড়িয়ে যায়।
এখন আমরা পালন করছি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী। এ বছর বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মবার্ষিকী চলছে। করোনা পরিস্থিতিতে জন্মশতবার্ষিকীর অনেক কাজ সমাপ্ত হয়নি বিধায় মুজিববর্ষের মেয়াদও বৃদ্ধি করা হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। যে জাতিকে দীর্ঘ অত্যাচার-নিপীড়নের নাগপাশ থেকে মুক্তির স্বপ্ন দিয়েছিলেন সে বিজয়েরও সুবর্ণজয়ন্তী। আজ এ যেন বাঙালির গৌরবের এক মিলিত মোহনা। একই সঙ্গে মুজিববর্ষ এবং যার অংশীদার আমরা সবাই।
যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে পুনর্গঠনের জন্য বঙ্গবন্ধু নিরন্তর পরিশ্রম করেছেন। তাদের স্মৃতিকথা থেকে আমরা জানতে পারি, তিনি কীভাবে উদয়াস্ত পরিশ্রম করেছেন। তিনি দমে যাননি। স্বাধীন বাংলাদেশে বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রাম শুরু করেছিলেন তিনি। কিন্তু শেষ করতে পারেননি। ঘাতকের বুলেটে তার সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন অসমাপ্ত থেকে গেছে।
আজ বিজয়ের ৫০ বছরের প্রান্তে দাঁড়িয়ে পেছনে তাকালে আরেকটি কঠিন ও দীর্ঘ লড়াইয়ের চিত্র আমাদের চোখে পড়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, এরকম কঠিন কাজ সম্পাদনের পাশাপাশি সোনার বাংলা গড়ার যাত্রাকে তিনি আলাদা অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত উন্নয়নের এই ত্রিমাত্রিক বৈশিষ্ট্য শেখ হাসিনার হাতে আলাদা গতি পেয়েছে।
এখন সেইসঙ্গে বাংলাদেশ এখন তথ্যপ্রযুক্তির অভাবনীয় উৎকর্ষের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত হয়েছে। শেখ বিশ্বসভায় পরিবেশ দূষণবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন মানবহিতকর কাজ মিলে এই ৫০ বছরে বিশ্বসভায় আমাদের অবস্থান এখন অনেক সুদৃঢ়। দীর্ঘ যাত্রার এই সময়ে বাঙালির মহাবিজয়কে উদযাপন ও মহানায়কের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর একটা সুযোগ এসে গেছে। বঙ্গবন্ধুর ডাকে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে একদিন যারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, সে সব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিও শ্রদ্ধা জানানোর এটি প্রকৃষ্ট সময়।
কিন্তু তার সংগ্রাম-আন্দোলন এবং ত্যাগের আলোকশিখা এখন চতুর্দিকে ছড়িয়ে আছে। এই আলো প্রতিদিন উজ্জ্বলতর হচ্ছে। বিজয়ের এই ৫০ বছরে আমরা নানা আয়োজনের মাধ্যমে যেমন উদযাপন করব বিজয়, সেই সঙ্গে মহাবিজয়ের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিও জানাব আমাদের গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- কিশোরগঞ্জে জনশুমারি ও গৃহগণনা উপলক্ষে সভা অনুষ্ঠিত
- রোদে বের হলে কী মাথাব্যথা: করণীয় কি?
- সেনাপ্রধানের সঙ্গে ফিলিস্তিনি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
- বিএসএমএমইউতে মাঙ্কিপক্স শনাক্তের খবর সঠিক নয়
- গ্রীষ্মে ঢেউ খেলে কোঁকড়া চুলে
- সারাদেশে ৫ জুন থেকে শুরু ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন
- সোশ্যাল মিডিয়ায় কখন থাকবেন না
- মনের মতো জীবনসঙ্গী পাওয়ার আমল
- হজ ফ্লাইট শুরুর নতুন তারিখ ঘোষণা
- ইসলামাবাদ অভিমুখে লংমার্চের ডাক ইমরান খানের
- মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে ঢাকা টেস্টের প্রথমদিন বাংলাদেশের
- জানা গেল দীপাকে আসিফের ভালোবাসার কারণ
- তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
- হজ নিবন্ধনের সময় আজই শেষ হচ্ছে
- ঠাকুরগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট
- মুশফিক-লিটনকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
- কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
- দিনাজপুরে অবৈধভাবে কর্তন করা গাছ ইউএনওর হাতে জব্দ
- ইঞ্জিন বিকল হয়ে ক্রসিংয়ে সাড়ে ৩ ঘণ্টা আটকে থাকলো ট্রেন
- পঞ্চগড়ে ২৭ টাকায় ধান, ৪০-এ চাল কিনছে খাদ্য বিভাগ
- ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত, খোঁজ মিলছে না দুই হাতের
- ইউএনওকে হত্যাচেষ্টা: ২ তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্যগ্রহণে সমনজারি
- মুদি দোকানি হত্যা ও লাশ গুম: তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
- বাংলাদেশের কাছে জ্বালানি তেল বিক্রি করতে চায় রাশিয়া
- বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর পুরস্কারে ২৩ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান মনোনীত
- রোমে বাংলা নববর্ষ, রবীন্দ্র ও নজরুল জয়ন্তী উদযাপন
- কুয়েতের বাজারে বাংলাদেশি ফল
- ২০২৩ সালের জুনেই ঢাকা থেকে ট্রেন যাবে কক্সবাজার: রেলমন্ত্রী
- ‘শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের উদ্বোধন আগামী বছর’
- জাতীয় বিশ্বদ্যালয়ে ভর্তি: একদিনে আবেদন ৫ হাজার
- আমাদের সজাগ থাকতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়ায় ইন্টার্নশিপের সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশি চিকিৎসকরা
- ‘শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের উদ্বোধন আগামী বছর’
- ঈদ জামাতের জন্য প্রস্তুত এশিয়ার সবচেয়ে বড় ঈদগাহ মাঠ
- নতুন সড়ক নয়, সংস্কারে জোর দেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- করোনা আপডেট: গত ২৪ ঘন্টায় দেশে ৫০ জনের শনাক্ত, মৃত্যু নেই
- তেঁতুলতলা মাঠ পুলিশেরই, আপাতত বন্ধ নির্মাণ কাজ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- দেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে চাই: তথ্যমন্ত্রী
- ফায়ার সার্ভিসে নিয়োগের সব মাঠ পরীক্ষা স্থগিত
- সারাদেশের ৩২ স্পটে ১২৯টি সিসিটিভিতে মনিটরিং
- নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে যা প্রয়োজন সরকার সব করবে: হানিফ
- এইচএসসি পরীক্ষা ২ঘন্টায়,কমলো নম্বর
- কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
- গোবিন্দগঞ্জে চালকের গলা কেটে অটোরিকশা ছিনতাই
- শ্যালিকার সঙ্গে ছোট ভাইয়ের প্রেম: রাস্তা কেটে নিলেন বড় ভাই
- মাঝরাতে খিদে পাওয়া যে কঠিন রোগের লক্ষণ
- সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ গড়তে কাজ করছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
- শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু করেছে বাংলাদেশ হাইকমিশন
- `অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়তে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে লড়াই করে যেতে হবে`
- শূন্যকোটায় হজে যেতে ১০ মে’র মধ্যে নিবন্ধন করতে হবে