যুব উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর ভাবনা
প্রকাশিত: ২৮ ডিসেম্বর ২০২১
হীরেন পণ্ডিত
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু এ বিষয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। তিনি যে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার কথা বলেছেন, এর গুরুত্ব বর্তমানেও অধিক। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী দক্ষ যুবশক্তি গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও বঙ্গবন্ধুর যুবভাবনা ও চিন্তাচেতনা প্রাসঙ্গিক।
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ শতাংশ যুব ও তরুণসমাজ। বর্তমান লোকসংখ্যার হিসাবে দেশে সাড়ে ৪ কোটির বেশি তরুণ ও তরুণী রয়েছে। যুবসমাজ নিয়ে বঙ্গবন্ধুর অনেক ভাবনা ও স্বপ্ন ছিল। তিনি ভাবতেন যুবসমাজের প্রতিটি সদস্যকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তারাই হয়ে ওঠবে এক আদর্শবান শক্তি। এই আদর্শ মানুষ বলতে তিনি এমন ব্যক্তিকে বুঝিয়েছেন, যে উন্নত মানবিক গুণাবলি ধারণ করবে ও অন্যের জন্য অনুসরণযোগ্য হবে। অর্থাৎ সামাজিকভাবে যা কিছু ভালো-শ্রেষ্ঠ, মহৎ ও কল্যাণকর সব কিছুই থাকবে যুবসমাজের প্রতিটি সদস্যের মধ্যে।
আদর্শ মানুষ হতে হলে সবার ভেতর যেসব গুণ থাকা দরকার সেগুলো হলো- সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রমী ও পরোপকারী মনোভাব, মানবদরদি-সহমর্মিতা, নির্লোভ-নিরহংকার এবং সাহস। বঙ্গবন্ধু নিজে ছিলেন একজন আদর্শবাদী মানুষ। বাংলার শোষিত-নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের মুক্তিই ছিল তার জীবনের মূল লক্ষ্য ও আদর্শ। যে লক্ষ্য বাস্তবায়নে তিনি আজীবন সংগ্রাম করেছেন।
বাংলার মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বার বার জেল-জুলুমের শিকার হয়েছেন। জেল-জুলুম ও নিপীড়ন তার জীবনে এক নিয়মিত অধ্যায়ে পরিণত হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর চিন্তাচেতনা, ধ্যান-স্বপ্ন ও কর্ম সবই ছিল এ দেশের মানুষের মঙ্গল ও কল্যাণের জন্য, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য। ভোগ নয়, রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু ছিলেন ত্যাগের আদর্শ উদাহরণ। তিনি রাজনীতিতে নীতি-আদর্শকে সর্বোচ্চ স্থান দিতেন। তার রাজনীতির লক্ষ্য নিছক ক্ষমতায় যাওয়া ছিল না, ছিল বাঙালির অধিকার আদায় বা জাতীয় মুক্তি অর্জনে নির্দেশিত। তিনি বিশ্বাস করতেন যুবসমাজকে এই ক্ষমতায় বলীয়ান হতে হবে।
বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক আদর্শ হিসেবে গণতন্ত্র-সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে বেছে নিয়েছিলেন। এই আদর্শকে তিনি রাষ্ট্রীয় আদর্শেও পরিণত করেছিলেন। তিনি মনে করতেন বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে, যে রাষ্ট্রের ভিত্তি থাকবে গণতন্ত্র-সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। এর আলোকে ১৯৭২-এর সংবিধানে রাষ্ট্রের চার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয় জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে।
বাংলাদেশের জাতীয় যুবনীতিতে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সীদের ‘যুব’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। যুবসমাজকে একটি জাতির স্তম্ভ, সভ্যতা-সংস্কৃতি ও উন্নয়নের কারিগর বলা যেতে পারে। যুবকরা শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিশালী, জাগ্রত জ্ঞানের অধিকারী এবং রাষ্ট্র-সমাজের পরিবর্তন-সংগ্রামের অগ্রনায়ক।
মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারীদের বিশাল একটি অংশ ছিল যুবক। যুবক শেখ মুজিবুর রহমানের পাঠশালা ছিল বাংলা, বাঙালি ও বাংলাদেশ। বাঙালির হাজার বছরের আশা-আকাঙ্ক্ষা, বেদনা-বিক্ষোভ ও ঐতিহ্যকে তিনি নিজের চেতনায় আত্মস্থ করেছিলেন। বাংলার যুবকরা ছিল তার প্রাণ।
যুবকদের ওপর ভর করেই বঙ্গবন্ধু এঁকেছিলেন সাফল্যের নকশা। এ দেশের যুবসমাজ যেন নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারে, কর্মমুখী হতে পারে, দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন হয়ে সোনার বাংলা গড়তে পারে, আজীবন তিনি তাই কামনা করেছেন।
যুবসমাজকে যথাযথভাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন শিক্ষার ওপর। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন গণমুখী, বিজ্ঞানভিত্তিক ও কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থা। তিনি যুবকদের পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন দায়িত্ব-কর্তব্য পালনের তাগিদ দিতেন।
১৯৭৩-এর ১৯ আগস্ট যুবকদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন-
“বাবারা একটু লেখাপড়া শেখ। যতই জিন্দাবাদ আর মুর্দাবাদ করো, ঠিকমতো লেখাপড়া না শিখলে কোনো লাভ নেই। আর লেখাপড়া শিখে যে সময়টুকু পাবে বাবা-মাকে সাহায্য করেবে। প্যান্ট পরা শিখছ বলে বাবার সাথে হাল ধরতে লজ্জা করো না। দুনিয়ার দিকে চেয়ে দেখ। গ্রামে গ্রামে বাড়ির পাশে বেগুনগাছ লাগাও, কয়টা মরিচগাছ লাগাও, কয়টা লাউগাছ লাগাও ও কয়টা নারিকেলের চারা লাগাও। বাপ-মাকে একটু সাহায্য কোরো। শুধু বিএ-এমএ পাস করে লাভ নেই। দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হবে।”
বঙ্গবন্ধু যুবকদের ভালোবাসতেন। তিনি যে স্বপ্ন দেখতেন যুবকদের মধ্যে সে স্বপ্ন সঞ্চারিত করতে চেষ্টা করতেন। যুবসমাজকে দেশপ্রেমের আদর্শে উদ্দীপ্ত করতে তিনি উপদেশ-নির্দেশ দিতেন। ১৯৭৩-এ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী দিবসের বক্তৃতায় তিনি বলেছেন-
“বাংলার মানুষ, বিশেষ করে তরুণ সম্প্রদায়কে আমাদের ইতিহাস জানতে হবে। বাংলার যে ছেলে তার অতীত বংশধরদের ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারে না, সে ছেলে সত্যিকারের বাঙালি হতে পারে না।”
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের একটি বড় অধ্যায় যুব বয়সের। তার যুবসমাজ নিয়ে ভাবনার গভীরে রয়েছে বাংলা-বাঙালি ও বাংলাদেশের চূড়ান্ত মুক্তি ও বিশ্বে বাঙালির মাথা উঁচু করে নেতৃত্ব দেয়ার দর্শন। বাংলার যুবকরা যেন ‘সোনার ছেলে’ হয়ে ‘সোনার বাংলা’ গড়তে পারে বঙ্গবন্ধু তা-ই কামনা করতেন। যুবকদের তিনি আত্মসমালোচনা-আত্মসংযম এবং আত্মশুদ্ধি জাগ্রত করে সততা ও দেশপ্রেমের পথ বেছে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু এ বিষয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। তিনি যে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার কথা বলেছেন, এর গুরুত্ব বর্তমানেও অধিক। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী দক্ষ যুবশক্তি গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও বঙ্গবন্ধুর যুবভাবনা ও চিন্তাচেতনা প্রাসঙ্গিক।
বর্তমান চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য প্রয়োজন প্রযুক্তি-রোবটিকস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও আইটি জানা দক্ষ যুবসমাজ গড়ে তোলা। তবে এক্ষেত্রে কৃত্রিম চেতনা ও মনোভাবের প্রজন্ম যেন গড়ে না ওঠে, সে ব্যাপারে অধিক সচেতনতা প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধুর ভাবনায় খাঁটি-দক্ষ, সৎ ও বাঙালি চেতনায় উদ্বুদ্ধ দেশপ্রেমী যুবসমাজই হলো দেশের সম্পদ।
মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া নিয়মিত সেনা-নৌ, বিমান-ইপিআর ও পুলিশ-আনসার প্রভৃতি বাহিনীর বাঙালি সদস্যদের মধ্যে অনেক যুবক ছিলেন। সেই অকুতোভয় যুবকরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য মৃত্যুকে হাসিমুখে বরণ করে নিতে একটুও দ্বিধা করেননি। মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ যুবকদের শক্তি এবং উৎসর্গেরই প্রমাণ।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে সামনে রেখে যুবসমাজের জন্য আওয়ামী লীগ সরকার যুব-উন্নয়নে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের গত নির্বাচনি ইশতেহারে এ বিষয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। প্রথমেই একযুগ দেশ পরিচালনাকালে তাদের অর্জন সম্পর্কে একটি পরিপূর্ণ ধারণা দেয়া হয়েছে। বাস্তবায়নের জন্য সেই লক্ষ্য ও পরিকল্পনাকে পাঁচভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো-
ক. প্রশাসনিক খ. শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থান গ. আত্মকর্মসংস্থান ও তরুণ উদ্যোক্তা সৃষ্টি ঘ. বিনোদন ও শারীরিক বিকাশের সুযোগ এবং ঙ. নাগরিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন।
নির্বাচনি ইশতেহারে যেসব অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ২০১৭ সালে প্রণীত জাতীয় যুবনীতির কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন পৃথক যুব বিভাগ ও একটি গবেষণাকেন্দ্র গঠন এবং মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি।
যুবকদের কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় কারিগরি শিক্ষা, প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা ছাড়াও চলমান জাতীয় সেবা-কর্মসূচির ক্ষেত্রকে প্রসারিত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
এসব নির্বাচনি অঙ্গীকার নিঃসন্দেহে খুব আকর্ষণীয় ও উৎসাহব্যঞ্জক। সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে তরুণ ও যুবসমাজ অত্যন্ত উপকৃত হবে।
নির্বাচনি ইশতেহারে ভালো শব্দ লেখা ও মুদ্রণ করা খুব সহজ কাজ কিন্তু বাস্তবায়ন কঠিন। তাই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সরকারের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা জরুরি। তরুণদের জন্য কর্মসংস্থান সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু তাদেরকে আগে কর্মোপযোগী করে গড়ে তোলা দরকার। তবে বাংলাদেশে অনেকাংশে সে ধরনের পরিকল্পনার অভাব রয়েছে।
এটা সত্য যে, বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার প্রশংসনীয় পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। যদিও এ অর্জন দেশের বেকারত্বের হার তেমন হ্রাস করতে পারেনি। এর মূল কারণ হলো- চাহিদা অনুযায়ী আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা ঠিকমতো গড়ে ওঠেনি।
এমন একটি জাতীয় পরিকল্পনা থাকা উচিত, যাতে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনা শেষে সহজেই কাজ খুঁজে পায়। কর্মধর্মী শিক্ষা-পরিকল্পনা তরুণদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও কর্মের ব্যবস্থা করতে সহায়ক হবে। তরুণসমাজকে অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও রক্ষা করতে হবে। সেই চেতনার সঙ্গে কোনো আপস নেই। অনেক কারণেই তরুণরা দেশের জন্য অসীম শক্তি হিসেবে বিবেচিত। সেই শক্তি দেশের উন্নয়ন ও সঠিক পথে দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য কাজে লাগাতে হবে। সর্বোপরি তরুণ ও যুবকরাই বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে গড়ে তুলবে।
লেখক: প্রাবন্ধিক ও রিসার্চ ফেলো, বিএনএনআরসি।
– দৈনিক পঞ্চগড় নিউজ ডেস্ক –- জঙ্গিবাদ নির্মূলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- প্রযুক্তি জ্ঞানভিত্তিক জাতি গঠনই আমাদের লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
- ইসি গঠনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাষ্ট্রপতির সংলাপে যাচ্ছে আ.লীগ
- বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গেমিং অ্যাপ ‘আমার বঙ্গবন্ধু’
- ছাত্রলীগকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে পথে চলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- দেশের কেউ ভূমিহীন ও গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- ‘দেশ ডিজিটাল হওয়ায় মানুষ নানাবিধ সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন’
- বাঙালির অস্তিত্বে বারবার ফিরে আসবে শেখ মুজিব
- সড়কে বসছে সিসি ক্যামেরা
- শিগগির ‘১৬১২২’ নম্বরে ফোন করে নামজারির আবেদন: ভূমিসচিব
- আন্তর্জাতিক আদালতে ফের শুরু হচ্ছে রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার শুনানি
- জ্বালানি থেকে বাড়তি টাকা তুলে সড়ক সংস্কার করা হবে
- পোশাক রপ্তানি: বড় বাজারে বড় প্রবৃদ্ধি আশা জাগাচ্ছে
- ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে আলু রফতানি হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
- ‘আধুনিক ও প্রযুক্তি জ্ঞানভিত্তিক জাতি গড়ে তোলাই সরকারের লক্ষ্য’
- ‘মৃত’ হারিছ চৌধুরীকে নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্রে তারেক রহমান
- নাসিক নির্বাচনে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হয়েছে: ইসি সচিব
- সিনিয়রদের অতিরিক্ত লোভের কারণেই বিএনপির এই অধঃপতন
- সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বিজয়ের হাসি হাসলেন আইভী
- বদরগঞ্জে গুদাম ঘরে আকস্মিক অগ্নিকাণ্ড: মালামাল ভস্মীভূত
- রংপুরে আন্তঃজেলা চোর চক্রের প্রধান গ্রেফতার করেছে পুলিশ
- ‘সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা সমুন্নত রাখতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ’
- রংপুরে বিভাগীয় সদর দপ্তর কমপ্লেক্স উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ফলাফল যাই আসুক আওয়ামী লীগ মেনে নেবে: কৃষিমন্ত্রী
- সিনিয়রদের অতিরিক্ত লোভেই বিএনপির এই অধঃপতন
- ভিন্ন রকমের স্মার্টওয়াচ আনছে ফেসবুক
- দুই সপ্তাহ পিছিয়ে যাচ্ছে বইমেলা!
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ প্রসঙ্গে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী
- গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধার মৃত্যু
- মাস্কে অনীহা, নেই আক্রান্তের ভয়
- নানা ব্যর্থতায় আন্দোলন বিমুখ বিএনপি
- বাংলাদেশের ভালোবাসায় আপ্লুত আর্জেন্টিনার মার্টিনেজ
- দেশের একমাত্র আইকনিক রেলস্টেশন চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল!
- কনকনে শীতে কাহিল কুড়িগ্রামের মানুষ
- আইইউবিতে সূচনা হলো দেশের প্রথম স্নাতক প্রোগ্রাম `অ্যারোজ`
- বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আলোকিত জাতি গঠনের আহ্বান স্পিকারের
- কর্মসূচি নিয়ে চিন্তার ভাঁজ বিএনপির নীতিনির্ধারকদের!
- ‘বিশ্বের শীর্ষ ১০০ কারখানার ৩৯টি বাংলাদেশে’
- ঠাকুরগাঁওয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
- বছরের প্রথম অধিবেশন আজ
- এমবাপ্পেকে খুনের হুমকি!
- কুড়িগ্রামে আলু চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা
- মিঠাপুকুরে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- নীলফামারীর দুই উপজেলার ২২ ইউপি চেয়ারম্যান শপথ নিলেন
- এখন অপুর অনেক নায়ক
- সৈয়দপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় পোলিং অফিসার নিহত
- ‘বুস্টার ডোজ নিতে নতুন করে নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই’
- ডিমলায় ঘোড়দৌড়ে তৃতীয় হলেন ৫২ বছরের অন্তর রায়
- ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৯২ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ঘর দেবে সরকার
- সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে সরকার


